ভারত সবসময় বাংলাদেশের বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র করে এসেছে । বর্ষা মৌসুমে ফারাক্কার বাঁধ ছেড়ে বাংলাদেশকে তলিয়ে দেয়, শুকনো মৌসুমে ফারাক্কার বাঁধ আটকিয়ে পানি না দিয়ে বাংলাদেশের চাষীদের ফশল ফলানো কষ্টকর অবস্থা ফেলে দেয়। বাংলাদেশের কৃষকরা যখন বিভিন্ন ধরনের ফশল ঘরে তুলে সে সময় ভারত তাদের ফশল বাংলাদেশে কম দামে দিয়ে বাংলাদেশের কৃষকদের আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করে আসছে। ভারতের ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
প্রতি বছর বন্যার দূর্ভোগ পোহানোর চেয়ে পার্মানেন্ট সল্যুয়েশন নিয়ে ভাবতে হবে।কি করা উচিত।
বন্যা টা পানির নয় , বন্যা টা জলের ।এই ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দেশের অভ্যন্তরে প্রতিরোধ/রাজনৈতিক সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। রাজনৈতিক জবাব কুটনৈতিক ভাবেই দিতে হবে।
তাই এখন থেকেই আমাদের বর্তমান সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ভারতের হাত থেকে কিভাবে বাংলাদেশেকে রক্ষা করা যায়।
প্রথম তিস্তা প্রকল্প চীনকে দিতে হবে, তাহলে চীন বাংলাদেশে ঢুকে পড়বে। আর আগামী দিনগুলোতে নতুন নতুন বাঁধের পরিকল্পনা নিয়ে, ভারত যেখান থেকে আমাদের আটকায়ে রেখেছে যেমন শুকনো মৌসুমে পানি সংকটে মারে, আর বর্ষা মৌসুমে পানি দিয়ে মারে এই ব্যবস্থা টি চীন তখন বন্ধ করে দিবে তার নিজের স্বার্থে। এবং যেই যেই বাঁধ আমাদের ন্যায্য হিস্যা দিচ্ছে না পানির সেখানে আমরা বিকল্প বাঁধ তৈরি করব চীনের মাধ্যমে। এবং যখনি ভারত বর্ষা মৌসুমে পানি ছাড়বে তখন আমরা বাঁধ আটকে ফেলব। তখন পূরো ভারত ডুবে যাবে।যখনি ভারত শুকনো মৌসুমে পানি আটকাতে চাইবে তখন আমরা আমাদের পানি রিজাব রাখবো।
ভারতের পন্য বয়কট করতে হবে। আমাদের নতুন বাংলাদেশে ভারতের আদ্যিপত আর চাই না, আমাদের প্রত্যেকটা সেক্টরে বয়কট করতে হবে। প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট মাঠে কাজ করবে।
Leave a Reply