1. [email protected] : Ghoshana Desk :
  2. [email protected] : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. [email protected] : Masud Khan : Masud Khan
খুলনায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় ডিবি পুলিশ কর্তৃক সাংবাদিককে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানোর হুমকি বিচারের দাবিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ প্রধান বরাবর লিখিত অভিযোগ - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
কালিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ইয়াবা সহ ১ মাদক কারবারি আটক কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগের আন্দোলন বিশেষ মহলের প্রচারনা। মহা মহীয়ান  কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী সদস্য হাসান মামুনকে “জিয়া সমগ্র” গ্রন্থ উপহার সৈয়দপুরে পেশাগত কাজে বাঁধা সাংবাদিক লাঞ্ছিত শিবলিঙ্গ মূর্তি চুরির ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে,নওগাঁয় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ সুনামগঞ্জের রঙ্গারচরের হরিণাপাটি গ্রামে বিজিবি”র অভিযানে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি,লেহঙ্গা ও কসমেটিক্র জব্দ সুন্দরবনের হরিন শিকারের ফাঁদ সহ শিকারী আটক। গোমস্তাপুরে পার্টনার কংগ্রেস সভা অনুষ্ঠিত বরগুনা-২ (পাথরঘাটা-বামননায়) বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে মাওলানা শামীম

খুলনায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় ডিবি পুলিশ কর্তৃক সাংবাদিককে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানোর হুমকি বিচারের দাবিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ প্রধান বরাবর লিখিত অভিযোগ

reporter নিজস্ব প্রতিবেদক
calendar প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল, ২০২৪, ৬:২৫ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ- খুলনায় জেলা ডিবি পুলিশের বিরুদ্ধে কৌশলে ডেকে এনে মোঃ রিয়াজ উদ্দিন নামে এক সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানোর হুমকির দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৬ই এপ্রিল রাত আনুঃ৮টার দিকে। জানা যায়, ভুক্তভোগীর গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনিতে। প্রয়োজনের তাগিদে থাকেন খুলনার রূপসা থানার জাবুসা গ্রামে। কিন্তু ঐ এলাকার ইউপি সদস্য, পুলিশের সোর্স, কিশোর গ্যাং, ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় সন্ত্রাসীরা তার বসত বাড়িতে গিয়ে হত্যা করার উদ্দেশ্যে একাধিকবার হামলা চালায়।

এ বিষয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা স্বীকার করলেও কোনো সহযোগিতা না পেয়ে পরিবার সহ ঐ এলাকা ছাড়তে বাধ্য হতে হয় তাকে। তারপরও সন্ত্রাসী বাহিনীরা ভুক্তভোগী সাংবাদিকের পিছু ছাড়ে না। তারা বিভিন্ন কায়দায় অপপ্রচার, মিথ্যা মামলা ও হামলা করে হয়রানি করছে। সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত একাধিক ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সাংবাদিক রিয়াজউদ্দিন সিরিজ নিউজ করতে থাকে।

গত সপ্তাহ দুয়েক আগে পুলিশের হয়রানীর ভয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তির মাধ্যমে জানতে পারে জেলা ডিবি পুলিশ ৪ ড্রাম মরা গরুর মাংস সহ আসামি টাকা খেয়ে ছেড়ে দিয়েছে এবং গত ১৫/০৪/২৪ ইং স্থানীয় চৌরাস্তা বালুর মাঠে বিকেলে গিয়ে তল্লাশি করে তিনজনের কাছ থেকে কয়েক পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট পেয়ে তাদেরকে টাকার বিনিময় ছেড়ে দিয়েছে। ঐদিন ভুক্তভোগী তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে কোন বাহিনী বা সংস্থার কারো নাম কোন রকম উল্লেখ না করে “গতকাল রূপসার জাবুসা চৌরাস্তা থেকে মরা গরুর মাংসের মতো ইয়াবা সহ ২ জনকে আটক করে মোটা অংকের টাকা খেয়ে আসামি ছেড়ে দিল এরা কারা????” ।

এই পোস্টটি অনলাইনে প্রচার হওয়ার সাথে সাথে ডিবি পুলিশ কেবা কার কথামতো সাংবাদিক রিয়াজউদ্দিনের উপর চড়াও হয়। তবে অত্র এলাকার একাধিক লোকের ভাষ্য অনুযায়ী ধৃত তিনজনই ছিল এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী সেন্টিগেট প্রধান রাজু বাহিনীর রাজু শেখের লোক তাছাড়া এই বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড রনি শেখ, কমান্ডো প্রধান জিয়া মোল্লা, ফয়সাল ও মানিক। ফেসবুকে পোস্ট হওয়ার পরের দিন থেকে শুরু হয় ডিবি পুলিশের নির্মম আচরণ প্রথম ডিবি পুলিশের এএসআই রাজকুমার আমার মুঠোফোনে ০১৭৪৭-৬০৬০০৬ নাম্বারে ও ওয়ার্টসঅ্যাপ এ কল দিয়ে কেসিসি মার্কেটে দেখা করার কথা জানায় এবং এ বিষয় সম্পর্কে ডিবি পুলিশ কিছুই জানেনা বলে তিনি জানান। আমি দেখা না করলে সমস্যা হুমকির একপর্যায়ে তিনি সন্ধ্যায় যেতে আগ্রহী হন। ডিবি পুলিশের এএসআই রাজকুমার দুপুরে ও সন্ধ্যায় পুনরায় দেখা করতে বার বার কল করেন।

কোন উপায় না পেয়ে তিনি তার প্রথম সংবাদদাতা সুমন শেখকে সাথে নিয়ে ডিবির দেয়া কেসিসি মার্কেটের সামনে যান। তার সাথে দেখা করা মাত্রই চা খাইতে বলেন। চা খাইতে না খাইতে পাশে থেকে একাধিক সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ হাজির হন। তারা বিভিন্ন ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। তাদের মধ্যে এস আই আল আমিন পা উঁচু করে বার বার লাথি মারতে যান। এক পর্যায়ে ওসি সাহেবের কথা বলে এসপি অফিসের দিকে নিয়ে যেতে চাইলে ভুক্তভোগীর সাথে থাকা সুমন শেখ তাদেরকে পায়ে ধরে কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাইতে থাকে তবুও তারা ছেড়ে না দিয়ে দুজনকে এসপি অফিসের তৃতীয় তলায় নিয়ে আটকিয়ে মারধর করে মামলা দেয়ার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু ওসি সাহেব দ্বিতীয় তলায় না থাকায় ওসি সাহেবের সাথে কথা বলে সেখান থেকে নিচে এসপি অফিসের সামনে বামপাশে নামিয়ে আনলে কিছুক্ষণ পর ইন্সপেক্টর নাসির উদ্দিন সহ আরো একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা হাজির হন।

তখন ওসির সামনে একাধিক ডিবি পুলিশ বিভিন্ন কায়দায় মারধর করে মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি-প্রদানসহ ভয় ভীতি দেখায়। তার কাছে থাকা জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও জাতীয় দৈনিক ঘোষণা পত্রিকার কার্ড দুটি দেখার কথা বলে নিয়ে বাজেয়াপ্ত করে দেন। ডিবি পুলিশের ওসি আসা মাত্রই বলেন “এই কুত্তার বাচ্চার হাড্ডিগুড্ডি ভেঙ্গে পুঙ্গার মধ্যে দিয়ে অস্ত্র দিয়ে চালান দিয়ে দেব” তুই কিসের সাংবাদিক তোর শিক্ষাগত যোগ্যতা কতটুকু। তুই একটা ভুয়া সাংবাদিক তোর মতন সাংবাদিক আমার লাগেনা। তুই জানিস খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি সেক্রেটারি আমাকে ভাই ভাই করে। তুই কেন স্থানীয় এমপির লোকজন ও শ্রীমন্ত অধিকারী রাহুলের ছেলেদের বিরুদ্ধে নিউজ করিস? কেউ এমন নিউজ করে না তুই কেন করিস? তারপর ওসি সাহেব তাকে ষষ্ঠ শ্রেণির আদু ভাইয়েরও গল্প শোনায়। অনেক কাকুতি মিনতি করার পর আগামীকাল তোকে কে কার্ড দিয়েছে আর সাংবাদিক নেতাদের কাছে জেনে তারপরে তোকে দেখাচ্ছি মজা। সারা জীবন জেলে ঢোকাই পচাবো। পাশে থাকা এসআই আলামিন বলেন, জাবুসা কেন পুরো খুলনায় আমার লোক আছে আমি যদি চিন্তা করি তুই শেষ হয়ে যাবি আমার লোকেরা তোকে খেয়ে ফেলবে।

কেন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, ওখানে আমি গিয়েছিলাম অভিযান আমরা করেছি তাতে কি হয়েছে। আমরা অপরাধ করলেও ওদের বাপেরও সাহস নেই আমাদের কথা বলার। এক আসামীকে আমি ধরে ছেড়ে দিয়েছি তাতে তোর সমস্যা কি? তুই নেতাকর্মি বা স্থানীয় লোকজনের পেছনে কেন লাগিস? কেন নিউজ করবি এটা বল? তোকে কে তথ্য দিয়েছে এটা বল। আগামীকাল তোর লোকজন নিয়ে এসে তথ্য প্রমাণ দিয়ে কার্ড নিয়ে যাবি। তোর বিরুদ্ধে যত প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা আছে যেমন র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান, পিবিআই, সিআইডি, কোস্টগার্ড সকলকে লাগিয়ে দেব।

তোর কোথা থেকে কি করে দেই সেটা শুধু দেখতে থাক। ভুক্তভোগীর সাথে থাকা সুমন শেখ তাদের পায়ে জড়িয়ে বারবার কাকুতি মিনতি করলেও অশ্লীল ভাষায় মা বাবা তুলে তাকে গালিগালাজ করতে দেখা যায়। তোর খবর আছে পৃথিবীর যেখানেই থাকিস তোর জীবন শেষ করে দেবে এমনটাই তাদের ভাষ্য ছিল বলে তিনি লিখিত অভিযোগে জানান।তিনি আরো জানান, ঘটনার সত্যতা প্রমাণে লাঞ্ছিতের ঘটনাটি এসপি অফিসের তৃতীয় তলা ও সামনের চিত্র কেসিসির মুখের দিকে অর্থাৎ জেলা সিসিটিভি ফুটেজ চেক করলেই সব কিছু দৃশ্যমান হয়ে যাবে।

ঘটনার দিন রাতে আমি আমার পত্রিকার সম্পাদক স্যারকে খুলে বলি তখন তিনি দ্রুত ঢাকা অফিসে আমাকে স্ব-শরীরে আসার জন্য বলেন। ওদিকে পুনরায় আমাকে এস আই আলামিন ০১৮২২-৩৮৫৭৮৮ নাম্বার থেকে বারবার চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। কোন উপায় না পেয়ে একদিন পর আমার ঢাকা অফিসে চলে আসি।ঢাকায় আসার পর আমি ডিবি পুলিশের এস আই আলামিনকে ফোন করে সময় চাইলে তার নাম্বারে কথা বলেন এসআই ইমরুল করিম যার মোবাইল নাম্বার ০১৭১৭-৪৩৮৯৮৮ তিনি হোয়াটসঅ্যাপে আমাকে বিভিন্ন কায়দায় হুমকি দেন বলেন আমি ওখানে ছিলাম রূপসা ফাঁড়ির আইসি কামাল সাহেব ছিলেন, টহল পুলিশ ছিলেন আমি তাদের চেক করেছি ছেড়ে দিয়েছি। আমার বিরুদ্ধে আঙ্গুল আসতেছে আপনাকে প্রমাণ দেয়া লাগবে।

আপনি দিতে না চাইলে আমি আপনার সামনে আসব আমি পদ্মার অন্তরালে থাকি আমি নিজে একটা স্পাই ইত্যাদি ভাষায় আমাকে হয়রানি করতে থাকে। আমার হোয়াটসআপে ফোন করে দেখা করার জন্য পুনরায় চাপ প্রয়োগ করে বলেন,আপনাকে না বলেছি আপনি সরাসরি আমাদের খুলনা ডিবি অফিসে আসবেন।আসবেন কিনা বলুন, না আসলে কিভাবে আপনাকে বের করে আনতে হবে সেটাও আমাদের জানা আছে বলে ডিবি পুলিশের এস আই আলামিন কথা বলার এক পর্যায়ে সাংবাদিক রিয়াজউদ্দীন ভীত হয়ে পাশে থাকা অপরাধ বিচিত্রায় বিশেষ প্রতিনিধি সাংবাদিক এম শাহীন আলম ফোন করে পুলিশের এসআই আলামিনের সাথে কথা বলতে,তখন সাংবাদিক শাহীন এসআই আলামিনের সাথে কথা বলার সময় আলামিন বলেন রিয়াজ’কে ওসি স্যার আমাদের অফিসে আসার কথা বলছিল সাংবাদিক শাহীন বললো রিয়াজকে তো একবার কৌশলে ডেকে নিয়ে গলাধাক্কা মারধর ও লাঞ্ছিত সহ বহু হুমকি ধমকি দিযেছেন এখন আবার তাকে ফোন দিয়ে কেন ডাকছেন, রিয়াজ যদি আইনের পরিপন্হি কোন কাজ করে থাকে তাহলে আপনারা তার বিরুদ্ধে চলমান আইনে মামলা করে দেন।

এস আই আলামিন আবার বলতে থাকে ওসি স্যার তাকে ডাকছে আমাদের অফিসে আসার জন্য তখন সাংবাদিক শাহীন এস আই আলামিনকে বলেন, আপনি তো দেখছি এখনো ওসি সাহেবকে নিয়ে পড়ে আছেন আমরা তো এই বিষয়ে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় এবং মাননীয় পুলিশ প্রধান স্যারকে আপনাদের এসব আচরনের বিষয়ে অবগত করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কিছুক্ষণ পরে সাংবাদিক রিয়াজের মোবাইলে এসআই ইমরুল করিম নামে পরিচয়দানকারী একজন পুনরায় রিয়াজের ফোনে কল দিয়ে বলেন,এই রিয়াজ শাহীন কে বলেন? শাহীনের ফুল ঠিকানা টা বলেন, তিনি নাকি আমাদের অফিসারকে থ্রেট দেয় শাহীনের বাবার নাম কি তার বিস্তারিত দেন। তখন রিয়াজের নিকট উপস্হিত থাকা সাংবাদিক শাহীন রিয়াজ উদ্দীনের মোবাইলে ডিবির এস আই ইমরুল করিমকে বলেন,ভাই আপনার আমার পরিচয় জানতে হবে না আমি সাংবাদিক শাহীন আমি আমার মতিঝিল অফিসে আছি আপনি আপনার লোক পাঠান। আর রিয়াজকে এতোবার ফোন দিয়ে হুমকি ধমকি দিচ্ছেন কেন? যেখানে আমি তাদের কাছ থেকে সাহায্য পাব সেখানে কেন লাঞ্ছিত হচ্ছি। সাংবাদিক শাহীন আলম আরো বলেন,হুমকি ধমকি না দিয়ে যদি রিয়াজ ফেসবুকে কোন বেআইনি পোস্ট দিয়ে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা দেন। এ বিষয়ে খুলনা জেলা পুলিশ সুপারকে পুরো বিষয়টি সংক্ষেপে অবগত করলে তিনি এ বিষয়টি কিছুই জানেন না বলে ফোন কলটি কেটে দেন।

প্রশ্ন হলো যেখানে কারো নাম বা প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ না করে ফেসবুকে মাত্র একটি স্ট্যাটাসে খুলনা ডিবি পুলিশের এতো গা জ্বালা সহ ঘুম হারাম কেন? প্রথমে অস্বীকার করল পরে সব কিছু স্বীকার করলো তাহলে কি তারা সত্যিই অপরাধী। তা না হলে সাংবাদিকের সাথে তাদের এমন আক্রমনাত্তক আচরন কেন? জানুয়ারি মাস থেকে এ পর্যন্ত নিউজের জন্য কেন ঘরছাড়া? সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করলে ডিবি পুলিশের গায়ে কেন আগুন জলে? সেখানে ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজি করা সন্ত্রাসী রাজু বাহিনীর রাজু, রনি, ফয়সাল, মানিক এদের বিরুদ্ধে কেন পুলিশ কোন পদক্ষেপে যায় না?

স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় এতো নিউজ করার পরও কোন পদক্ষেপ কেন পুলিশ নিতে পারছে না? অত্র অঞ্চলের যাবতীয় অপকর্মের সাথে জড়িত থেকেও আইনের হাত থেকে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে যা স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় একাধিক রিপোর্টের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে তাহলে কি গণমাধ্যমে প্রকাশিত কোন সংবাদের মূল্য নেই? খুলনা ডিবি পুলিশ তারা আসলে কি ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে সাংবাদিককে লাঞ্ছিত সহ মিথ্যা মামলার হুমকি ধমকি দিয়ে সাংবাদিকের কলম রোধ করতে চাচ্ছে? যেখানে ডিবি পুলিশের কাছে একজন পেশাদার সাংবাদিকের নিরাপত্তা নেই সেখানে সাধারন মানুষের নিরাপত্তা কোথায় সেই প্রশ্ন থেকেই যায়। সর্বশেষ ভুক্তভোগী ঐ সাংবাদিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পুলিশ প্রধান সহ একাধিক উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নিকট তার ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com