1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
নিরাপত্তা ঝুঁকিতে সাজেক পর্যটন এলাকা - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
হাতীবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু কক্সবাজার খুরুশকুল আল্লাহওয়ালা হ্যাচারি হইতে আলি আকবর নামে একজনের লাশ উদ্ধার বরগুনার আমতলীতে ২ দফা দাবিতে আদালতের কর্মচারীদের ২ ঘন্টা কর্ম বিরতি খুলনার আদালতে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি আমতলীতে চিকিৎসক রিয়াজ মৃধার বাড়িতে ডাকাতি, আহত -২ গাজীপুরের চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগ নওগাঁয় ২ দফা দাবিতে আদালতের কর্মচারীদের ২ ঘন্টা কর্ম বিরতি মানবতার ফেরিওয়ালা গোমস্তাপুর ইউএনও নিশাত আনজুম অনন্যা গোয়ালন্দ সাংবাদিক ইউনিয়ন এর সাথে ইউএনও’র মতবিনিময় সভা মরন নেশা ২০০০ পিস ইয়াবা নিয়ে নুরুলআমিন আটক

নিরাপত্তা ঝুঁকিতে সাজেক পর্যটন এলাকা

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৩ মে, ২০২৫
  • ২৮ দেখেছেন

সুমন উদ্দিন, দীঘিনালা খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: সন্তু লারমার (জেএসএস) ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারে ঝুঁকির মুখে পড়েছে পাহাড়ের অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র সাজেক ভ্যালি। সাজেকে পর্যটকবাহী ও পন্যবাহী গাড়ী যেতে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে। চালককে মারধরের ঘটনাও ঘটছে প্রতিনিয়ত।

এপ্রিলের প্রথম দিকে জেএসএস (সন্তু) ইউপিডিএফ সদস্যকে উদয়পুর বাজারে মারধর করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।

এর জের ধরে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপ জেএসএস সদস্যদের গংগারাম বাজার, মাসালং বাজার ও করেঙ্গাতলী বাজারে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এ ছাড়াও খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক-উদয়পুরমুখী পণ্যবাহী যানবাহনের বাঁধা দেয় ইউপিডিএফ।

গতকাল ১ মে সাজেক থেকে দীঘিনালাগামী একটি পর্যটকবাহী গাড়ি ইউপিডিএফ দলের দুইজন সংগঠকের নেতৃত্বে ৯ কিলো জুম্মআদম এলাকায় আটকানো হয়। সন্ত্রাসীরা গাড়ি থেকে পর্যটকদের নামিয়ে ড্রাইভারকে মারধর করে গাড়ির চাবি ছিনিয়ে নেয়া হয় ও গাড়ীর চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়ে গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করা হয়।

খবর পেয়ে বাঘাইহাট জোনের সেনা সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করে নিয়ে আসে। অভিযোগ রয়েছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাঘাইহাট এলাকায় জেএসএস (সন্তু) ও ইউপিডিএফ (প্রসীত) গ্রুপের মধ্যে প্রায় হত্যা, সংঘর্ষ, অপহরণসহ নানা সহিংসতার ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে।

আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে এরকম সহিংসতার কারণে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সাজেক পর্যটন এলাকা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিলো। সশস্ত্র আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে সহিংস পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলে আবারও সাজেক পর্যটন এলাকা নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে আবারও বন্ধ হতে পারে এমনি শংকা পর্যটক সংশ্লিষ্টদের।

পর্যবেক্ষক মহলের মতে, খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত প্রায় ৬৩ কিলোমিটার দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে বর্তমান নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পগুলো নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত নয়। দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা সাজেক’কে রক্ষা ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প বৃদ্ধি জরুরী।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com