1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
ধর্ষণের অভিযোগের সহযোগিতা করতে গিয়ে হেনস্তা: কোনাবাড়ী থানায় ওসির হাতে লাঞ্ছিত সাংবাদিকদের গায়ে হাত - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

ধর্ষণের অভিযোগের সহযোগিতা করতে গিয়ে হেনস্তা: কোনাবাড়ী থানায় ওসির হাতে লাঞ্ছিত সাংবাদিকদের গায়ে হাত

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬০ দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক: গাজীপুরের কোনাবাড়ী মেট্রো থানায় এক ধর্ষণের ভুক্তভোগীর অভিযোগ নিয়ে গেলে তিনজন সাংবাদিক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সালাউদ্দিনের অমানবিক আচরণের শিকার হন। শুধু গালিগালাজেই থেমে থাকেননি ওসি, দুই সাংবাদিককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতও করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী নারী জানান, সুরুজ নামের এক ব্যক্তি গত সাত থেকে আট মাস ধরে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন অজুহাতে তার কাছ থেকে প্রায় তিন লক্ষ টাকা আদায় করেন। অবশেষে তিনি বিচার পেতে সাংবাদিকদের সহায়তা চান।

ঘটনার প্রেক্ষিতে জাতীয় দৈনিক ঘোষণা পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি শাহিনুর ইসলাম শাহীন, ঢাকা ডিভিশনের প্রতিনিধি রাসেল পোধানিয়া এবং দৈনিক সময়ের কথা পত্রিকার রিপোর্টার মফিজুল ইসলাম ভুক্তভোগীকে সঙ্গে নিয়ে থানায় যান।

সাংবাদিকরা যখন ভুক্তভোগীর অভিযোগ নিয়ে ওসি সালাউদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন, তখন হঠাৎ তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। শুরু হয় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ, এর পরেই তিনি রাসেল ও মফিজুলের গায়ে হাত তোলেন এবং জোরপূর্বক তাদের মোবাইল ফোন ও পরিচয়পত্র কেড়ে নেন।

এই অপ্রীতিকর ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। পরে ওসি সালাউদ্দিন ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে কোনাবাড়ী মেট্রো প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ কাসেম খান-কে থানায় ডেকে আনেন এবং তার জিম্মায় সাংবাদিকদের ছেড়ে দেন। তবে সাংবাদিকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক মুচলেকা নেওয়া হয়—এই বিষয়ে যেন তারা আর কোনো পদক্ষেপ না নেন বা কারও সঙ্গে আলোচনা না করেন।

এই ঘটনায় গাজীপুরের সাংবাদিক মহল এবং সচেতন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে যদি এমন আচরণ হয়, তবে সাধারণ মানুষ থানায় গিয়ে কীভাবে ন্যায়বিচার পাবে?

এ বিষয়ে প্রশাসনের উচ্চমহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারা দাবি জানিয়েছেন—ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে ওসি সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com