1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
ভূয়া সনদের প্রমাণ মিললো, জান্নাতুল ফেরদৌস মিমের, তিনি ধুনট সরকারি নঈম উদ্দিন  উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
রূপগঞ্জে শীতলক্ষায় ভেসে উঠল নিখোঁজ এসএসসি পরীক্ষার্থীর লাশ ধর্ষণের অভিযোগের সহযোগিতা করতে গিয়ে হেনস্তা: কোনাবাড়ী থানায় ওসির হাতে লাঞ্ছিত সাংবাদিকদের গায়ে হাত কুয়েটে উপাচার্য ও উপ উপাচার্য অব্যাহতির সিদ্ধান্তে ন্যায় বিচার পরাজয় হয়েছে, শিক্ষক সমিতি। নবাবগঞ্জে মোগর পাড়া প্রাচীন বিষ্ণু মন্দিরের জায়গা দখল ও দূষণ বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চায় স্থানীয়রা সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স শিবচরে গলাকাটা যুবকের মরদেহ উদ্ধার কক্সবাজার ওস্তাদ জাহাঙ্গীর রিসোর্ট ও কুয়াকাটা গেস্ট হাউজের সাথে ডিসকভার ট্যুরস এন্ড ট্র্যাভেলস এর সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠিত সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলকের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা ফুলতলায় সুমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার। রুপসায় আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র সহ জুনায়েদ বাহিনী আটক

ভূয়া সনদের প্রমাণ মিললো, জান্নাতুল ফেরদৌস মিমের, তিনি ধুনট সরকারি নঈম উদ্দিন  উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৮৩১ দেখেছেন

বগুড়া প্রতিনিধি: বগুড়ার ধুনটে সরকারী নঈম উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মিমের বিরুদ্ধে জাল সনদে চাকুরী নেওয়ার অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে। বগুড়া জেলা শিক্ষা অফিসার রমজান আলী আকন্দ দীর্ঘ তদন্ত শেষে, ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দিয়েছেন।

ধুনট পৌর এলাকার পশ্চিম ভরনশাহী গ্রামের হাবিবা সুলতানা জানান, ২০২৩ সালে ধুনট সরকারী নঈম উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তফিজ উদ্দিন বিজ্ঞান বিভাগে খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগের সার্কুলার দেন, হাবিবা সুলতানা নিজেও একই বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন শিক্ষিকা পদে আবেদন করেছিলেন। সকল যোগ্যতা থাকার পরেও তার ভাগ্যে চাকুরী টা জোটেনি। হাবিবা সুলতানার অভিযোগ তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তফিজ উদ্দিন অনৈতিক সুবিধা পেয়ে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে জান্নাতুল ফেরদৌস মিমকে চাকুরী দিয়েছেন। এ ব্যাপারে উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক  তদন্ত সহ জিজ্ঞেসা বাদের প্রয়োজন মনে করেন। হাবিবা সুলতানা  ২০ জানুয়ারী জান্নাতুল ফেরদৌস মিম ডিগ্রি পাসের সনদ জালিয়াতি করে চাকুরি নেওয়ার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী করে জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে ৯ মার্চ থেকে বগুড়া শিক্ষা অফিসার রমজান আলী আকন্দ তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে জেলা শিক্ষা অফিসার রমজান আলী আকন্দ শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌসী মিমের ডিগ্রি পাসের সনদ জালিয়াতির সত্যতা পেয়ে  ১৬ এপ্রিল ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি পত্র প্রেরন করেছেন।

জেলা শিক্ষা অফিসার রমজান আলী বলেন, হাবিবা সুলতানার অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌসী মিমের যাবতীয় কাগজ পত্র সংগ্রহ করা হয়। এরপর ডিগ্রি পাসের সনদ যাচাইয়ের জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গাজিপুরে পত্র প্রেরণ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌসী মিমের ডিগ্রি পাসের কোন তথ্য না পেয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। শিক্ষিকা নিজেই ডিগ্রি পাশ করেননি মর্মে তদন্ত কর্মকর্তার নিকট স্বীকার করেছেন।

ধুনট সরকারী নঈম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, খন্ডকালীন শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মিম সনদ জালিয়াতির মাধ্যমে চাকুরি নেওয়ার অভিযোগ জেলা শিক্ষা অফিসার মহোদয় তদন্ত করে সত্যতা পেয়ে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। চলমান এসএসসি পরিক্ষার শেষেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com