1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
এলজিইডির ৩০ প্রকল্পে পিডি নিয়োগে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

এলজিইডির ৩০ প্রকল্পে পিডি নিয়োগে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৮৫ দেখেছেন

সক্রিয় মুজাক্কা জাহের, মঞ্জুর আলী ও রউফ সিন্ডিকেট

বিশেষ প্রতিনিধি : স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এর বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক ৩০টি প্রকল্পের নতুন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকল্প ভেদে ৩০ লক্ষ থেকে ১ কোটি টাকা নিয়ে পিডি নিয়োগের পায়তারা করার অভিযোগ উঠেছে এলজিইডি’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী শেখ মুজাক্কা জাহের এবং তার অনুগত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: মঞ্জুর আলী এবং ইউডিসিজিপি প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক মো: আব্দুর রউফ এর বিরুদ্ধে। নতুন প্রকল্পগুলোতে পিডি নিয়োগ দিয়ে মোটা অংকের ফান্ড সংগ্রহ করে এলজিইডির মেধাক্রম তালিকা ভেঙ্গে প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার জন্য দৌড়াদৌড়ি শুরু করেছেন শেখ মুজাক্কা জাহের।
সূত্রমতে জানা গেছে, গত ২৭ আগস্ট স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিকল্পনা-১ শাখার উপসচিব মো. নুরে আলম স্বাক্ষরিত একটি পত্রে এলজিইডির বিভিন্ন নতুন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করার জন্য এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীকে অনুরোধ জানান। এই চিঠি আসার পর শুরু হয় এই সিন্ডিকেটের দৌড়াদৌড়ি। অভিযোগ উঠেছে, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: মঞ্জুর আলী তার ভাই এলজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী মো: রাজুর মাধ্যমে শুরু হয় প্রকল্পের জন্য পিডি নিয়োগের বাণিজ্য। এই কাজে আরো সহযোগীতা করে মো: আব্দুর রউফের সহকর্মী ইউডিসিজিপি প্রকল্পের আরেক উপ-প্রকল্প পরিচালক মো: রাশেদুর রহমান। যে যত বেশী টাকা দিবে সে তত বড় প্রকল্পের পিডির দায়িত্ব পাবে। ইতোমধ্যে এই সিন্ডিকেট ৩০টি প্রকল্পের জন্য প্রস্তাবিত পিডি হিসাবে একটি তালিকা তৈরী করে প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তরে জমা দিয়ে সেটা মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করার জন্য তাকে নানা প্রকার চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে ।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলজিইডির কয়েকজন প্রকৌশলী বলেন, পিডি বানিজ্যের কারনে আগে সৎ এবং মেধাবী প্রকৌশলী প্রকল্প পরিচালক হতে পারত না, আমাদের ধারনা ছিল এবার বৈষম্য বিরোধী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার থাকার কারনে বোধহয় এ অবস্থা দুর হবে, কিন্তু মঞ্জুর আলী এবং আব্দুর রউফ যা শুরু করেছে তাতে এবারও সৎ এবং মেধাবী প্রকৌশলীদের প্রকল্প পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যাবে।
সূত্র জানায়, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী শেখ মুজাক্কা জাহের আগাগোড়ায় আওয়ামীলীগের লোক হওয়া সত্ত্বেও সরকার পতনের পরপর বোল পাল্টিয়ে বিএনপির লোক হয়ে গেছেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ লোক হিসেবে মহা প্রতাপের সাথে শেরপুর জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী ছিলেন। মতিয়া চৌধুরীর ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তা হয়েও বিশ্বব্যংকের অর্থায়নের ২৭০০ কোটি টাকা ব্যায়ের মিউনিসিপ্যাল গভার্ননেন্স এন্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের পিডি নিয়োগ পান। মো: মঞ্জুর আলী তার প্রকল্পের ডিপিডি ছিলেন। সূত্র আরো জানায়, পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনের অবকাঠামো উন্নয়ন কাজে প্রাক্কলন অনুমোদন, দরপত্র অনুমোদন এবং অর্থ ছাড়ের মাধযমে মোট শতকরা ৩-৪ ভাগ টাকা নিতেন বলে জানা গেছে। এছাড়া কনসালটেন্ট ফার্ম নিয়োগের মাধ্যমেও অনৈকিভাবে কোটি কোটি টাকা গ্রহন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতি করে তিনি ইতোমধ্যে শতকোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার এই অবৈধ শতকোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত স্ত্রী এবং দুই সন্তানের কাছে পাচার করেছেন। তদন্ত করলে এই প্রকৌশলীর অনিয়মের তথ্য বের হয়ে আসবে বলে সূত্রের দাবী।
অভিযোগে জানা গেছে, প্রধান প্রকৌশলীকে চাপ প্রয়োগ করে আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর গত দেড়মাসে কমপক্ষে দুই শতাধিক সহকারী প্রকৌশলী, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী, উপজেলা প্রকৌশলী এবং উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের বিভিন্ন জেলায় বদলি বাণিজ্য করে প্রায় কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন এই সিন্ডিকেট। প্রতিটি বদলীতে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা করে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এলজিইডিতে জনশ্রুতি রয়েছে যে, এসব বদলি এবং নিয়োগ বানিজ্য করে সিরিয়াল ভেঙ্গে প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার জন্য ফান্ড সংগ্রহ করছেন মুজাক্কা জাহের এবং তার সিন্ডিকেট।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা জানান, সরকার পতনের পরের দিনই স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির জন্য বরাদ্ধকৃত টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো ভি ৮ গাড়ী নং ঢাকা মেট্রো ঘ-১৩-৬১১৪ এবং মঞ্জুর আলী স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রীর জন্য বরাদ্ধকৃত টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো ভি ৮ গাড়ী নং ঢাকা মেট্রো ঘ-১৩- ৬৩১০ দখল করে নেয়। মঞ্জুর আলীর সহকারি প্রকৌশলী স্ত্রীর জন্য অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীদের জন্য বরাদ্ধকৃত পাজেরো স্পোর্টস গাড়ী ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-১০৮৪ এবং উপ-সহকারি প্রকৌশলী ছোট ভাই মো. রাজুর জন্য প্রকল্প পরিচালকদের জন্য বরাদ্ধকৃত জীপ গাড়ী দখল করে নেয়। এই উপ-সহকারি প্রকৌশলী মো. রাজু তার সব ধরনের অপকর্মের সহায়তাকারী। সে আওয়ামীপন্থি বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলীর হুমকি দিয়ে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তারা বিগত সরকারের আমলে জনাব মঞ্জুর আলী দুর্নীতির মাধ্যমে গড়েছেন তুলেছেন অঢেল সম্পদ। এলজিইডি তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ মঞ্জুর আলী অবৈধ টাকায় ঢাকার সাভার মৌজায় ৮টি দাগে বিপুল পরিমান জমি ক্রয় করেছেন। তার আয়কর নথিতে ৪টি দাগে ৪২.৪৩ শতক জমি যার ক্রয় মূল্য ১৫১৫৭৫.০০ টাকা এবং ৪টি দাগে Registration Free Deed দেখিয়েছেন যেখানে জমির পরিমান উল্লেখ না করে শুধু ক্রয় মূল্য ৩৫৬০০০.০০ টাকা দেখিয়েছেন। ধরনা করা হচ্ছে, এই ৪টি দাগে অন্তত ১৪-১৫ বিঘা জমি রয়েছে। এসব জমি ক্রয়ে আয়কর নথিতে তিনি নামে মাত্র মূল্যে দেখিয়েছেন। তিনি আয়কর নথিতে স্থাবর সম্পত্তি দেখানোর করার নিয়ম হল তার ক্রয়মূল্যসহ পরিমান এবং অবস্থান উল্লেখ করা। তার এসব জমির ক্রয়মূল্যই ৫-৬ কোটি টাকা হওয়ার কথা। নিজ ও স্ত্রীর নামে রয়েছে যথাক্রমে ৩০ লক্ষ ও ২০ লক্ষ টাকার টাকার সঞ্চয়পত্র। আরো রয়েছে ৩০ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ এবং ব্যাংকে মিলিয়ে ৮০ লক্ষ টাকা। ৪/১২ হুমায়ুন রোড, মোহাম্মদপুরে রয়েছে ৫ কাঠা জমির উপর ১০ তলা ভবনের আলীশান বাড়ী থাকলেও তিনি তার আয়কর নথিতে তা প্রদর্শন করেননি। জনাব মঞ্জুর আলীর স্ত্রী আয়শা নুরী এলজিইডির সিনিয়র সহকারি প্রকৌশলী হলেও তিনি তার আয়কর নথিতে তা উল্লেখ করেননি অথবা তার স্ত্রী আয়কর দাখিল করেন না। সম্প্রতি জনাব মঞ্জুর আলী ২ কোটি টাকা খরচ করে পড়াশোনার জন্য ছেলেকে আমেরিকা পাঠিয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সূত্র জানায়, মঞ্জুর আলী বিশ্বব্যাংক সহায়তায় এলজিইডির ২ হাজার ৭০০ শত কোটি টাকার মিউনিসিপ্যাল গভারন্যান্স এন্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের মাধ্যমে সিটি কর্পোরেশন এবং পৌরসভা এলাকায় কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। স্কীম বরাদ্ধ, দরপত্র এবং বিল প্রদান হতে মোট ৩-৪% টাকা নিতেন বলে অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এই প্রকল্পের উপ প্রকল্প পরিচালক পদে থেকে পর্দার অন্তরালে প্রকল্পটি মোঃ মঞ্জুর আলী পরিচালনা করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, সাবেক স্বৈরশাসক আমলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মঞ্জুর আলী অর্থ ও তদবীর বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রকল্প পরিচালক হওয়া বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী প্রকল্প পরিচালক ও নির্বাহী প্রকৌশলীদের স্বপদে বহাল রাখার জন্য অনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। এসব প্রকল্প পরিচালকরা হচ্ছেন BDIRWSP, BJP ও IBRP এর সব প্রকল্প পরিচালক মোঃ আদনান আকতারুল আলম, CDRSSWRMP এর প্রকল্প পরিচালক শেখ মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, CAFDRIRP এর প্রকল্প পরিচালক মোঃ রফিকুল আলম, IUGIP এর প্রকল্প পরিচালক আব্দুল বারেক, CIBRR-2 প্রকল্প পরিচালক আবু জাকির সিকদার ও বৃহত্তর চট্টগ্রাম ভিত্তিক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আমিনুর রশিদ চৌধুরী প্রমূখদের বিরুদ্ধে স্বৈরশাসক আমলে শত শত কোটি টাকা প্রকল্প ব্যয়ের নামে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে নিবিড় ও প্রভাবমুক্ত তদন্তের দাবী উঠেছে।
সূত্রমতে, দুর্নীতির বরপুত্র, জাইকার অর্থায়নে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকার আরবান ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিটি গভর্ন্যান্স (ইউডিসিজিপি) প্রজেক্টের উপ প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুর রউফ এলজিইডির প্রশাসনের সহকারী প্রকৌশলী থাকাকালীন সময় বদলি বাণিজ্য এবং বিভিন্ন দুর্নীতি করে আয় করেছেন কোটি কোটি টাকা। প্রকৌশলীদের বদলি বাণিজ্যর সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন তিনি। ইউডিসিজিপি প্রকল্পের উপ প্রকল্প পরিচালক হিসাবে তিনি পরামর্শক নিয়োগে ৫ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন তিনি। এছাড়াও প্রতিটি কাজের টেন্ডার অনুমোদন করতে তাকে দিতে হয় শতকরা দুই শতাংশ ঘুষ। ঘুষের টাকা ছাড়া তারা কোন ফাইলই সই করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।
সূত্রমতে আরো জানা যায়, তিনি কি পরিমান সম্পদের মালিক তার এবং তার স্ত্রীর স্বঘোষিত সম্পদের দিকে তাকালেই বোঝা যায়! তার সাভার মৌজায় দুই দাগে বয়েছে যথাক্রমে ২৪ শতাংশ এবং ৬২ শতাংশ জমি এছাড়াও রাজধানীর উত্তরায় ১১ নাম্বার সেক্টরের ১০/বি নাম্বার রোডের ৩৩ নং প্লটে ৫ কাঠা জমি ক্রয় করে গড়েছেন বিশাল অট্রালিকা। নিজ জেলা নাটোরে ক্রয় করেছেন ৮.৫ বিঘা জমি। আব্দুর রউফের নিজ নামে রয়েছে ১৯০ ভরি ক্রয়কৃত স্বর্নালংকার যার মূল্য জানা নেই বলে তিনি আয়কর নথিতে উল্লেখ করেছেন। এছাড়া তিনি শেয়ার বাজারে ৮৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এবং কাছে নগদ এবং ব্যাংক মিলিয়ে রয়েছে ৭০ লক্ষ টাকা । এসব সম্পত্তি ছাড়াও তার প্রথমিক শিক্ষা প্রকল্পে সহকারি ফ্যাসিলেটেটর হিসাবে কর্মরত স্ত্রী ইয়াসমিন জাহান নামে রয়েছে মির্জাপুরে ২ একর জায়গার ওপর বাগানবাড়ী, টঙ্গীতে রয়েছে ১০ কাঠার প্লট, সেটমার্টিনে ৩৪ কাঠা জমির ওপর হোটেল ও রিসোর্ট, কক্সবাজার ইনানী বিচে রয়েছে ১০ কাঠার প্লট, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ৬১ লক্ষ টাকা, নগদ ও ব্যাংকে জমা ৬০ লক্ষ টাকা। এছাড়া তার স্ত্রীর ১৫ ভরি স্বর্ণালংকার সহ আরো সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র/তথ্যাদি সরবরাহের নোটিশ জারি করেছে। যাহার স্মারক নং- ০০.০১.২৬০০.৬০৩.০১.০৪৪.২৪.১০২৭ তারিখ- ০২.০৫.২৪। এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. মঞ্জুর আলী এবং উপ-প্রকল্প পরিচালক আব্দুর রউফ এর সাথে ফোনে কয়েক দফায় যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো সাড়া দেন নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com