1. [email protected] : Ghoshana Desk :
  2. [email protected] : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. [email protected] : Masud Khan : Masud Khan
আলফাডাঙ্গা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে প্রতিনিয়ত দুর্নীতি টাকা না দিলে হয়না জমির দলিল দিশেহারা সাধারণ মানুষ - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
আবর আমিরাত বিএনপি নেতা ফরিদ মিয়া সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী ডকুমেন্টারি বই আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি সভা কক্সবাজারে জাগ্রত জালালাবাদ’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত ফুলবাড়ীতে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৬২.২৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৫১জন মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ফল জালিয়াতির দায়ে রাজশাহীর প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রাখী চক্রবর্তী চাকরি থেকে বরখাস্ত মুকসুদপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রধান উপদেষ্টার তহবিল হতে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান রাজশাহী নেসকোতে নিয়োগ-বাণিজ্য ও অর্থ অপচয়ে শীর্ষ কর্মকর্তারা, নথি তলব দুদকের খুলনার দুটি স্পটে এনসিপির পথ সভা। মানিকগঞ্জে প্রাইমারি স্কুল শিক্ষিকার ওপর বর্বরোচিত হামলা ও গর্ভের সন্তান হত্যার চেষ্টা

আলফাডাঙ্গা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে প্রতিনিয়ত দুর্নীতি টাকা না দিলে হয়না জমির দলিল দিশেহারা সাধারণ মানুষ

reporter আবু বকর সিদ্দিক ফরিদপুর, আলফাডাঙ্গা :
calendar প্রকাশিত: ১০ জুলাই, ২০২৫, ১:৪৮ অপরাহ্ণ

আলফাডাঙ্গায় প্রতিনিয়ত কেনাবেচা হচ্ছে অনেক জমি ন্যায্য মূল্যে ক্রয় করতে পারছেন না নেতারা ক্রেতারা। তার প্রধান কারণ হচ্ছে ভূমি রেস্টি অফিসেরকিছু দুর্নীতি অতিরিক্ত ঘুষের টাকা না দিলে হবে না জমির দলিলবাধ্য হয়ে অতিরিক্ত অর্থ দিতে রাজি হচ্ছে জমির ক্রেতা বিক্রেতাএমন এক ভুক্তভোগী মো: আব্দুর রহমান মাস্টার তার পেনশনের টাকায় আজা পাড়া গায়ের পরান পাড়া মৌজায় জমি কিনতে যান আলফাডাঙ্গা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল লেখক খলিলের মাধ্যমে দলিল লেখান তিনি পরবর্তীতে ঘটে একটি অবিশ্বাস্য ঘটনা। খলিল সাহেব৫১০০০০ টাকার সালামির জমিতে নগদ ৭৩০০০ টাকা দলিল খরচ বাবদ রহমান মাস্টার এর কাছ থেকে আদায় করেন। ভুক্তভোগ অর্থাৎ মোহাম্মদ রহমান মাস্টার পরবর্তীতে ওই দলিলের মূল খরচ জানতে চাইলে দলিল লেখক খলিল বলেন এখান থেকে কিছু টাকা সরকারি ফি কিছু টাকা সাব রেজিস্টার সুজন সাহেব নিয়ে থাকেন এবং বাকি যে টাকা থাকে সেই টাকা আমাদের সমিতির সদস্যদের মাঝে বন্টন করা হয়ে থাকে।
তাৎক্ষণিক ভাবে মোহাম্মদ রহমান মাস্টার তার পরিবারের এক সদস্যকে দিয়ে উক্ত খবর এর ব্যাখ্যা সাব রেজিস্টার সুজন সাহেব এর কাছ থেকে জানতে চাইলে সে বলেন এখান থেকে সে কোনো টাকা পায় না। সে আরো বলে আপনি দলিল লেখক পরিবর্তন করুন। দলিল লেখক আপনার কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ দাবি করছেন।কিন্তু পরবর্তী সময় মোঃ রহমান মাস্টার দলিল লেখক পরিবর্তন করতে গেলে কোন দলিল লেখক সেই দলিলটি পুনরায় লিখতে চান না।এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী বাধ্য হয়ে ৭৩০০০ টাকা দিয়ে সেই দলিল লেখক খলিল এর মাধ্যমে কাজটি সম্পূর্ণ করে। পুনরায় আবারও সে এ বিষয়টি আলফাডাঙ্গার সাব রেজিস্টার জনাব সুজন সাহেব কে জানালে সে বলেন একটি লিখিত আবেদন করতেএবং তার অফিস পিকচার বিল্লাল হোসেন এর কাছ থেকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে। অফিসের এর পিসকার বিল্লাল হোসেন এর কাছে ভুক্তভোগী পরিবারের লোক এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে চাইলে পিসকার বলেন “আমি ভালোমতো বুঝি না আমার অফিসে কোন হিসাব ছাড়া কোন কাজ হয় না খলিল কে ডাকেন আপনিতো দলিল করার সময় আমাকে কিছু বলেন নাই “অতঃপর ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্য নিরুপায় হয়ে আবেদনটি জমা দিয়ে চলে আসেন নিজ গন্তব্যে। ঘটনার চারদিন পার হয়ে  যায় সাব রেজিস্টার জনাব সুজন সাহেব এ ঘটনার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না। সাংবাদিক মহল ওই দলিলের সরকারি খরচ সাব রেজিস্টার জনাব সুজন সাহেবের কাছ থেকে জানতে চাইলে সে সময় সাব রেজিস্টার জনাব সুজন সাহেব বিভিন্ন সময়ের অজুহাতে কৌশলে সেটিকে এড়িয়ে যান।বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় দীর্ঘদিন ধরে আলফাডাঙ্গা সাব রেজিস্টি অফিসে সমিতির মাধ্যমে দলবদ্ধভাবে এই কৌশল অবলম্বন করে চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে এমন দুর্নীতি। দুর্ভোগে পড়ছেন সাধারণ মানুষ কেউ সর্বোচ্চ হারিয়ে সর্বহারা হয়ে যাচ্ছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com