খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো: ফিরোজ সরকার আজ মহানগরীর দক্ষিন সিমানায় আলুতলা দশগেট এলাকায় ময়ুর (হাতিয়া) নদের নাব্যতা বৃদ্ধিতে পলিমাটি অপসারন কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্য কেসিসির নিজস্ব উদ্যোগে ওয়াটার মাস্টার ও ভাসমান এক্সেভেটরের মাধ্যমে এ পলিমাটি অপসারন কাজ শুরু করা হয়েছে। পরিদর্শনকালে সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে কেসিসির প্রশাসক বলেন, বর্ষা মৌসুমে নগরীতে যেন জলাবদ্ধতা সৃষ্টি না হয় সেজন্য কেসিসির সকল প্রকার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। গুরুত্বপূর্ণ ড্রেন সমুহ পরিস্কার রাখার পাশাপাশি পানি প্রবাহের প্রতিবন্ধকতা সমুহ চিহ্নিত করে তাৎক্ষনিক ব্যাবস্থা নেওয়া হচ্ছে। রুপসা (কাজীবাছা) নদী ও ময়ুর নদের সংযোগস্থলে নাব্যতা হ্রাস পাওয়ায় ভাটার সময় পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। পলিমাটি অপসারনের মাধ্যমে সংযোগস্থলের নাব্যতা বৃদ্ধি করা গেলে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে এবং এর মাধ্যমে জলাবদ্ধতা নিরসনে সহায়ক হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। কেসিসির প্রশাসক নাগরিক নেতৃবৃন্দ সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। কেসিসির প্রধান প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনূর জাহান, নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আনিছুজ্জামান ও শেখ মো: মাসুদ করিম, শিক্ষা ও সাংস্কৃতি কর্মকর্তা এসকেএম তাছাদুজ্জামান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা মারুফ রশীদ, কালেক্টর অব ট্যাস্কেস মো: আব্দুল মাজেদ মোল্লা, এস্টেট অফিসার গাজী সালাউদ্দিন, উপসহকারী প্রকৌশলী ( যান্ত্রিক) মো: সেলিমুল আজাদ, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সহ সভাপতি নিজামুর রহমান লালু,মহাসচিব শেখ মো: হাফিজুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মো: মনিরুজ্জামান রহিম, কোষাধ্যক্ষ গোলাম সরোয়ার, সম্পাদক আব্দুল খালেক শিকদার ও খলিলুর রহমান, শিক্ষা সম্পাদক বিশ্বাস জাফর আহমেদ নির্বাহী সদস্য মোর্শেদ উদ্দিন সহ গণমাধ্যমকর্মীগন এসময় উপস্থিত ছিলেন।