1. [email protected] : Ghoshana Desk :
  2. [email protected] : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. [email protected] : Masud Khan : Masud Khan
বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় সাক্ষর করেন শিক্ষক আনোয়ার হোসেন মোল্লা - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
ক্লাইমেট স্মার্ট ওয়াস সিস্টেম ইন খুলনা সিটি কর্পোরেশন শীর্ষক প্রকল্পের অবহিতকরন সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসে আওয়ামী লীগের দোসর ফারুকের বহাল তবিয়তে নবনির্বাচিত বগুড়া প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মানবাধিকার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ ভিসা সমস্যার সমাধান, বেকার ক্যাডেট এবং রেটিংসদের চাকুরী নিশ্চিতকরণ এবং ডিপ্লোমাধারীদের সিডিসি প্রদানের অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে মেরিনারদের মানববন্ধন সিলেটের বিয়ানীবাজারে ঝুকিপূর্ণ গ্যাস রাইজার পরীক্ষায় আগ্রহ কম মিথ্যা তথ্য প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ডেংগুতে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে ক্রীড়াবিদ জাহিদ হাসান এসআই সায়েম চৌধুরীর বিরুদ্ধে মোবাইল ও ক্যামেরা আত্মসাতের অভিযোগ জুলাইয়েরর বিপ্লব নবাবগঞ্জের ৮নং মাহমুদপুর ইউনিয়নে এজলাসে বসে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করছেন চেয়ারম্যান মাসুম

বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় সাক্ষর করেন শিক্ষক আনোয়ার হোসেন মোল্লা

reporter মো সালমান রহমান
calendar প্রকাশিত: ২ জুলাই, ২০২৫, ১২:১৪ অপরাহ্ণ

মো: আনোয়ার হোসেন মোল্যা বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় সাক্ষর করে সরকারী সুযোগ সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এই শিক্ষকের নাম মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন মোল্য। তিনি বড় কৃষ্ণ নগর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন।
বিদ্যালয় ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন মোল্যা আওয়ামীলীগ রাজনীতির সাথে জড়ি ছিলেন। তিনি জাজিরা উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক। ২০২৪ এর ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে তিনিও চুপ হয়ে যায়। বর্তমানে তিনি অতি গোপনে বিদ্যালয়ে গিয়ে হাজিরা খাতায় সাক্ষর করে রাখেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে ওই শিক্ষক কখনো ক্লাশে যায়না বা পাঠদানও করায় না।  বিদ্যালয়ের হাজিরা খাতায় দেখা গেছে ওই শিক্ষক ২৯ জুনও সাক্ষর করেছেন। তবে কখন বা কিভাবে সাক্ষর করেছেন তা কেউ জানে না।
এই বিষয়ে জানার জন্য সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন মোল্যার মুঠো ফোনে বার বার কল করা হয়। প্রতিবারই অপর পাশ থেকে উত্তর আসে এই মূহুর্তে মোবাইলটি বন্ধ রয়েছে। বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. শাহিনুর রহমান জানায়, মাঝে মধ্যে এসে আনোয়ার স্যার শিক্ষকদের কক্ষে বসতেন। ১০/১২ দিন যাবৎ সে আর বিদ্যালয়ে আসে না।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এ মন্নান জানায়, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন একজন গ্রন্থাগারীক পদে চাকুরি করতেন। বর্তমানে তিনি সহকারী শিক্ষক পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। তার তেমন কোন ক্লাশ নাই। বিদ্যালয়ে এসে শিক্ষকদের কক্ষে বসে সময় কাটিয়ে চলে যেতেন। ২৯ জুন পর্যন্ত হাজিরা খাতায় সাক্ষর দেখা যায়। পিওন কক্ষ খুলে দিয়েছে। আমার অনুপস্থিতিতে এসে সাক্ষর করে চলে গেছে। তার কোন অনিয়ম দেখা গেলে বিদ্যালয়ের স্বার্থে আমি ম্যানেজিং কমিটিকে জানাব।
বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. মিজানুর রহমান জানায়, সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন দায়িত্বে অনিয়মিত ছিল। তবে সে নিয়মিত হাজিরা খাতায় সাক্ষর করে তা আমি জানতাম না। সে যদি নিয়মিত হাজিরা খাতায় সাক্ষর করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জাজিরা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সিরাজউদল্লাহ জানায়, সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেনের অনিয়ম সম্পর্কে আমার জানা নেই। যদি সে কোন অনিয়ম করে থাকে তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

Please Share This Post in Your Social Media

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com