1. [email protected] : Ghoshana Desk :
  2. [email protected] : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. [email protected] : Masud Khan : Masud Khan
সিংগাইরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ লাখ ১০ হাজার পশু, স্থানীয় চাহিদার তুলনায় বিপুল সরবরাহ, যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
মুলাদী- বাবুগঞ্জবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আঃ ছত্তার খান পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে এনডিপি খুলনার জোড়াগেটে পশুরহাটে সংকট কেটেছে, জমে উঠেছে বিক্রি। জোড়াগেটে পশুর হাটে দুম্বা, দাম হাকছে ২ লাখ ১০ হাজার। সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নবনিযুক্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুলতানা জেরিন দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই ব্যতিক্রমী ও জনমুখী এক ঘোষণা দিয়ে সাধারণ মানুষের হৃদয় জয় করে নিয়েছেন। সারিয়াকান্দিতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শাড়ী ও লুঙ্গি বিতরণ  গাইবান্ধা জেলার সদর উপজেলা পিআইও এর অফিস সহকারী কর্তৃক সংবাদ কর্মীদের মাঝে বিকাশের মাধ্যমে ১০০০ টাকা করে প্রদান মুন্সিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাওলানা মাশহুদ আহমদের পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক মিজানুর রহমান তরফদারের পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক ঈদ যাত্রায় বাইপাইলে গাড়ি সংকট,  হাজারো যাত্রীর ভোগান্তি

সিংগাইরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ লাখ ১০ হাজার পশু, স্থানীয় চাহিদার তুলনায় বিপুল সরবরাহ, যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে

👤 মনির হোসেন, সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
🗓️ ৮ জুন, ২০২৫, ১:১৯ পূর্বাহ্ণ   

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় কোরবানির জন্য ১ লাখ ১০ হাজার ২২৪টি গবাদি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে গরু ৭৬ হাজার ২২৪টি এবং ছাগল ২৪ হাজারটি। অথচ, উপজেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে মাত্র ১২ হাজার ৩০০টি। ফলে অতিরিক্ত প্রায় ১ লাখ পশু রাজধানীর গাবতলীসহ দেশের বিভিন্ন হাটে পাঠানো হবে।
বাড়িতে ও খামারে চলছে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, সিংগাইরে ৩৭টি নিবন্ধিত গরুর খামার ছাড়াও বসতবাড়িতে ব্যক্তি উদ্যোগে গরু ও ছাগল মোটাতাজাকরণ চলছে। এসব পশুর মোটাতাজাকরণে কোনো ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক বা স্টেরয়েড ব্যবহার করা হচ্ছে না।
খামারিরা জানান, পশুগুলোকে প্রাকৃতিক উপায়ে লালন-পালন করা হয়েছে। জমিতে চাষ করা ঘাস, খড় এবং দানাদার খাবার খাইয়ে মোটাতাজা করা হয়েছে।
লাভ নিয়ে শঙ্কা, তবু হাল ছাড়ছেন না খামারিরা
বড় বাকা গ্রামের খামারি আশিকুল ইসলাম জানান,“৮ মাস আগে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় দুটি ষাঁড় গরু কিনি। এবার ঈদের আগে ২ লাখ ২৮ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। তবে গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি হওয়ায় প্রত্যাশামতো লাভ হয়নি।”
তালেবপুর ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামের ‘ফার্ম সাইড এগ্রো’-র মালিক ফাহিম উদ্দিন বলেন,“৯০ হাজার থেকে আড়াই লাখ টাকার ৬৫টি গরু ছিল আমাদের ফার্মে। রোজার মাস থেকেই সব বিক্রি হয়ে গেছে। কিন্তু খাবারের দাম বেশি হওয়ায় লাভ বলতে গেলে তেমন কিছু নেই।
তবুও ফার্ম চালিয়ে যেতে হচ্ছে।”
ভরসার আশ্বাস প্রশাসনের
সিংগাইর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাজেদুল ইসলাম বলেন,“মাঠ পর্যায়ে আমাদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। আশাবাদী, এবার পশুর দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। এখানে কোনো স্টেরয়েড বা ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহৃত হয় না। পশুগুলো প্রাকৃতিক উপায়ে মোটাতাজা করা হয়েছে।”তিনি আরও জানান,“উপজেলার পাঁচটি পশুর হাটে পাঁচটি মেডিকেল টিম এবং একটি স্ট্রাইকিং টিম কাজ করছে। এছাড়া কোরবানির পর চামড়া সংরক্ষণে মাদ্রাসাগুলোতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে।”

Please Share This Post in Your Social Media

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com