1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
বাঞ্ছারামপুরে বৈশাখ জ্যৈষ্ঠের ভ্যাপসা গরমে জনপ্রিয় ফল তালের শাঁসে স্বস্তি - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
কুয়েটে ৩৭ শিক্ষার্থীকে শোকজের প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ, সপ্তম দিনেও ক্লাসে ফেরেননি শিক্ষকরা ৭১ টেলিভিশনের সাংবাদিক রিয়াজ হোসেনের উপর হামলার প্রতিবাদে  মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মুকসুদপুরে বিএনপির মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বাঞ্ছারামপুরে বৈশাখ জ্যৈষ্ঠের ভ্যাপসা গরমে জনপ্রিয় ফল তালের শাঁসে স্বস্তি গল্লামারী সেতু : বাড়তি ১৪ কোটি টাকা আবদার ঠিকাদারের, ৮ মাস স্থবির কাজ কোস্ট গার্ড অভিযানে অবৈধভাবে ধৃত সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা মূল্যের ২ হাজার ৫ শত কেজি সামুদ্রিক মাছ জব্দ নাগরপুরে ইউপি চেয়ারম্যান শওকত আলী গ্রেফতার সড়ক দুর্ঘটনায় থমকে গেল জীবনের গতি, সবার সাহায্যে বাঁচতে চায় আগৈলঝাড়ার -নাসিমা বেগম ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প পরিদর্শন করেন ডিসি মুফিদুল আলম সিদ্ধিরগঞ্জে সিএনএন বাংলা টিভির এমডির গাড়ী থেকে দেশীয় অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার, আটক-১

বাঞ্ছারামপুরে বৈশাখ জ্যৈষ্ঠের ভ্যাপসা গরমে জনপ্রিয় ফল তালের শাঁসে স্বস্তি

প্রতিবেদক: মেহেদী হাসান মেহের, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
  • ১৬ দেখেছেন

বৈশাখ জ্যৈষ্ঠের ভ্যাপসা গরমে তালের শাঁস খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। শরীরের পানিশূন্যতা দূর করতে তালের শাঁস খেতে ভিড় করছে শিশু-কিশোরেরা।

গ্রীষ্মের এ সময়ে ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বি‌ভিন্ন হাট-বাজার, স্কুল-কলেজের পাশের রাস্তার মোড়ে মোড়ে দেখা মিলছে তাল শাঁস বিক্রেতার। তৃষ্ণার্ত পথচারী থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, রিকশাচালক ও দিনমজুর সবাই একটুখানি ঠান্ডার স্বাদ পেতে ভিড় করছেন।

বাঞ্চারামপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ ভ্যানে করে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে বিক্রি করছেন তাল শাঁস। কেউ কেউ আবার দূর-দূরান্তের গ্রাম থেকে তাল শাঁস সংগ্রহ করে এনে বাজারে বিক্রি করছেন জীবিকার আশায়। এভাবে প্রায় শতাধিক পরিবার গরমকালীন এই মৌসুমি ফল বিক্রি করে আয় করছেন।

উপ‌জেলার মাতুর বাড়ির মোরে তাল শাঁস বিক্রেতা মো. হোসেন মিয়া বলেন, ‘প্রতি বছর মধুমাসে আশেপাশের এলাকা থেকে তাল শাঁস কিনে এনে বিক্রি করি। “প্রতিদিন ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা বিক্রি হয়। এ ব্যবসা মাত্র তিন মাস চলে। গাছে তাল বড় ও ভেতরের কুশ শক্ত হয়ে গেলে এটা আর বিক্রি করা যায় না। তাহলে আবার পাকলে বিক্রি করতে হয়।”

গ্রীষ্মের এই দিনে তালের শাঁস খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। পাকা তালের পূর্ব অবস্থাটির নামই হলো তালের শাঁস। এর নরম কচি শাঁস খেতে সুস্বাদু হওয়ায় বর্তমানে এর চাহিদা অনেক বেড়েছে। বিক্রেতা শাঁস কাটছেন। পাশে আরও অনেক ক্রেতারা দাঁড়িয়ে থাকেন শাঁস নেওয়ার জন্য। উপজেলার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে চলছে তালের শাঁস বিক্রির ধুম। তালের শাঁস অতি সুস্বাদু হওয়ায় সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে এটি জনপ্রিয় ফল। রোদ কমার আগেই অনেক জায়গায় শেষ হয়ে যাচ্ছে এই চাহিদাসম্পন্ন ফলটি।

তাল শাঁস শুধু স্বস্তিই দেয় না, “অনেকেই বলতে পারেন তালের শাঁস আবার এমন কী উপকারী ফল। গরমে শরীর ও পেট ঠান্ডা রাখে তালের শাঁস। এছাড়া বিভিন্ন শারীরিক সমস্যারও সমাধান করে এই ফল। এ ছাড়া তালের শাঁসে থাকে আয়োডিন, মিনারেলস, পটাশিয়াম, জিংক ও ফসফরাস। বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর তালের শাঁস নানা রোগের দাওয়াই হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া এ ফল শরীরে শক্তি জোগায় ও দৈহিক তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে শরীর ভেতর থেকে ঠান্ডা থাকে।”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com