প্রতিবেদক: মোঃ এনামুল হক
৫ই জুলাই ২৪ ইং সালে বেলা১১টার পর অবৈধ সরকার শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়।গনভবনে সকালের দিকে প্রতিটি প্রশাসন কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে পরামর্শ নেন এবং তাদের খাবারের আয়োজন করেন।খাবার শেষ হতে না হতেই গনভবন ঘেরাও করার জন্য রাজপথে নেমেছে ছাত্রজনতা ও অন্যান্যদল রাজনৈতিকদল।দেশের পরিস্থিতি ভালো না বলেই প্রতিটি প্রশাসনিকের প্রধান ভয়ভীতি হয়ে নিজেরাও চলে যায় এবং সেনাবাহিনীর সহযোগীতায় শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লীতে পা রাখে।অবৈধ হাসিনার সরকার চলে যাওয়ার পর সংসদ ক্যাবিনেট সহ নেতাকর্মী আত্মগোপন করে।নেতাদের মধ্যে কিছু কিছু পালানোর সুযোগ পাই নাই যে কারনে দেশের জেলখানাতে রয়েছে।
মাদারীপুর ও শিবচর দুই ভাই দুই আসনে লিটন চৌধুরী আর নিক্সন চৌধুরী চুরি করা ভোটে সংসদ সদস্য।লিটন চৌধুরী এমপি হয়ে অবৈধভাবে জমির মালিক ও পাহাড় গড়েছে।শিবচর সবচেয়ে বড় মার্কেট তার পিতার নামে।আবাসন প্রকল্প করেছে শিবচরে যা হাজার হাজার বসতি বসবাস করতে পারে।জমি দখল করেছে হাজারও বিঘার উপরে সেই সাথে চৌধুরী পরিবহনের মালিক,কয়েকটি আলিশান বাড়ির মালিক। ৫০লক্ষ টাকার বিনিময়ে দিয়েছিলেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রতিনিধি,শিবচর পৌরসভার মেয়র,উপজেলা চেয়ারম্যান সহ অসংখ্য দূর্নীতি করেছে হাসিনার ভাইপো লিটন চৌধুরী ও নিক্সন চৌধুরী,এ রকম বাটপার ছিলো বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলার সংসদ সদস্য।দেশ ধ্বংস করে চলে গেছেন বিদেশে বা আত্ম গোপনে আছেন।তবে তাদের লালন করা সন্ত্রাসবাহিনী এখন নিজ নিজ এলাকাতে রয়েছে।কখনও প্রকাশ্য কখনও গোপনে চাঁদা নিচ্ছে মানুষের কাছ থেকে।শিবচর উপজেলার বাশঁকান্দি ইউনিয়নে সন্ত্রাস লালন করছেন সাবেক চেয়ারম্যান ও স্কুল প্রধান শিক্ষক মুন্সী আবুল বাসার মিয়া,ইউপি চেয়ারম্যান খোকন বয়াতী,আব্দুর রহমান মাষ্টার (বাবুরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়),সহযোগীতায় মোঃ পারভেজ মাসুদ,বাসকান্দি ইউনিয়ন আঃলীগের সভাপতি ও সাঃসম্পাদক,যুবলীগের সভাপতি,সাঃসম্পাদক,ছাত্রলীগের সভাপতি,সিনিয়র সহ সভাপতি ও সাঃসম্পাদক,সাংগঠনিক সম্পাদক সহ আরও অনেকে।এদেরকে আইনের আওয়তাধীন এনে বিচার করতে হবে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।এদের কারনে রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে সাধারন মানুষের বিশেষ করে বিএনপি পরিবারের।
গত দিবাগত রাতে ধরা পড়েছে ১০জন আঃলীগের সন্ত্রাসী তাদেরকে চাঁদাবাজি করার সময় হাতেনাতে গ্রেফতার করেছে শিবচর থানা পুলিশ।প্রত্যেক চাঁদাবাজকে আদালতে হাজিরের সময় নিজের নাম বলতে বলতে এজলাসে উঠে।
আটককৃতদের নাম শাহাদাত কমিশনার নেতৃত্বে সূর্যনগর স্ট্যান্ডে বাস কাউন্টার চাঁদাবাজি করেন মালেক মোল্লা,সেলিম মোল্লা,আরিফ মোল্লা,মহিলা দলের যুগ্ন আহবায় কাজল রেখা,যুবলীগের সভাপতি জিয়াল মাদবর,আওয়ামী লীগ নেতা লাভলু সরদার ও বজলু মৃধা ও বেলায়েত সরদার ও মিলন সরদার।এই চিহৃত চাঁদাবাজদের কারনে সূর্যনগর বাস স্ট্যান্ড সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শান্তিতে নাই,চাঁদা দিতে পারলে ব্যবসা চলবে,চাঁদা না দিতে পারলে ব্যবসা বন্ধ।এই চাঁদাবাজগন মাদকদ্রব্যর সাথে জড়িত,মদ,ফেন্সিডিল,ইয়াবাট্যাবলেট,গাঁজা সেবনকারী ও বিক্রিতাকারী সেই সাথে নারী ব্যবসায়ীর সাথে জড়িত রয়েছে।
শিবচর আঃলীগের চাঁদাবাজ বেশি এবং দূর্নীতিবাজ।এরকম চাঁদাবাজ আরও আছে শিবচর দত্তপাড়া ইউনিয়নে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে শতশত আঃলীগের সন্ত্রাসবাহিনী।
এবিষয় শিবচর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)তৎপরতায় বেরিয়ে আসবে অবৈধ সরকারের সন্ত্রাস আর বেরিয়ে আসবে সন্ত্রাসদের লালনকারী ব্যক্তি।
Leave a Reply