1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
শ্রমিক লীগের শিবালয় উপজেলা সভাপতি মিলন কাজীর ছত্রচ্ছায়ায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে বালু সিন্ডিকেটের রাজত্ব - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
দিনাজপুরে প্রাচীন বিষ্ণু মন্দির রক্ষার দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়  সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স শিবচরে গলাকাটা যুবকের মরদেহ উদ্ধার কক্সবাজার ওস্তাদ জাহাঙ্গীর রিসোর্ট ও কুয়াকাটা গেস্ট হাউজের সাথে ডিসকভার ট্যুরস এন্ড ট্র্যাভেলস এর সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠিত সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলকের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা ফুলতলায় সুমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার। রুপসায় আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র সহ জুনায়েদ বাহিনী আটক পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল পাঁচবিবিতে ইয়াবাসহ গ্রেফতার সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল বারিক দুলাল  সরকার অনুমোদিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে চুরি লুটপাট, প্রশিক্ষককে লাঞ্চিত, আদালতে মামলা

শ্রমিক লীগের শিবালয় উপজেলা সভাপতি মিলন কাজীর ছত্রচ্ছায়ায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে বালু সিন্ডিকেটের রাজত্ব

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৫ দেখেছেন

নান্নু মিয়া: মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ নৌ-পথ পাটুরিয়া ১ ও ২ নম্বর ফেরিঘাট ঘিরে গড়ে উঠেছে এক ভয়াবহ দখল ও অবৈধ বালু ব্যবসার সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের পেছনে যিনি মূল হোতা বলে স্থানীয়রা অভিযোগ তুলেছেন, তিনি হলেন জাতীয় শ্রমিক লীগ শিবালয় উপজেলা শাখার সভাপতি এবং বৈষম্য বিরোধী এক খুনের মামলার প্রধান আসামি মিলন কাজী।

স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, মিলন কাজী সরাসরি ব্যবসা পরিচালনা না করলেও তার ছোট ভাই আরিফ কাজীর মাধ্যমে পুরো এলাকাজুড়ে অবৈধ বালু লোড-আনলোড, সরকারি জায়গা দখল এবং জোরজবরদস্তি চালিয়ে যাচ্ছেন। মিলনের রাজনৈতিক পরিচয় এবং তার প্রভাবকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এই পরিবার দীর্ঘদিন ধরে ফেরিঘাটের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা দখলে রেখেছে।

সূত্র জানায়, আরিফ কাজী এবং তার সহযোগী মন্তাজ মাস্টার ও জসিমের মাধ্যমে তারা একটি দখলবাজ সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন, যা স্থানীয় প্রশাসন ও নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (BIWTA)-এর চোখের সামনে দিব্যি পরিচালিত হচ্ছে। এদের কর্মকাণ্ডের ফলে সাধারণ মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে এবং সরকার হারাচ্ছে কোটি টাকার রাজস্ব।

BIWTA ও উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা গণমাধ্যমে একাধিকবার অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও মাঠপর্যায়ে দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—মিলন কাজীর প্রভাবের সামনে কি প্রশাসনও অসহায়?

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভূমি), এমনকি BIWTA-এর কর্মকর্তারা এই এলাকাকে সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন বললেও কার্যত নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মিলন কাজী ও তার পরিবারের হাতে। এতে করে পাটুরিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ ফেরিঘাট যেন একটি প্রভাবশালী পরিবারের ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে।

এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জনসাধারণের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি—খুনের মামলার আসামি এবং অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রশাসন যেন আর নিরব না থাকে। মিলন কাজীর নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এই দখলচক্রকে আইনের আওতায় আনতে হবে—অবিলম্বে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com