1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
কুয়েটে ইউজিসির প্রতিনিধি দল, সুপারিশের পর সিদ্ধান্ত নিবে মন্ত্রণালয় সিংড়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম কাছে থাকা ৫ লাখ ৭০ হাজার ছিনতাই: গ্রেফতার-৩ শ্রমিক লীগের শিবালয় উপজেলা সভাপতি মিলন কাজীর ছত্রচ্ছায়ায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে বালু সিন্ডিকেটের রাজত্ব কুয়েটের কুখ্যাত ভিসিকে অপসারণ ও ছাত্রপক্ষ’র কেন্দ্রীয় নেত্রীকে হেনস্তার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ তদন্ত কমিটির ওপর আস্থা রাখার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার, নাকচ করলেন শিক্ষার্থীরা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করে ঘাতক রবমিয়াকে পুলিশ গ্রেফতার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় লবনাক্ত, জলমগ্ন সহিষ্ণু জাতের ফসল চাষের প্রশিক্ষণ আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক সহ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন পদুয়া এসিএম উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি গঠন বোচাগঞ্জে চোরাচালান বিরোধী বিশেষ অভিযানে বিজিবি কর্তৃক আসামী আটক

চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৪৭ দেখেছেন

নাহিদা আক্তার পপি: নগরীর সদরঘাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নৈমিত্তিক বিষয়।প্রতি বছরই প্রায় বলি হয় কেউ না কেউ।আর এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণকারী চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এরিয়ার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী দুই ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলম।মূলত জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে নেক্কা আলম ও হয়ে উঠেছেন সদরঘাট এলাকার ত্রাস।ভিডিওতে দেখা যায় নেক্কা আলম গুলি ছুঁড়ছেন কোনো কারণ ছাড়ায়,থানা হতে ২০০ মিটার দূরত্বে তা কিভাবে সম্ভব প্রশ্ন থেকেই যায়।

০৫ ই আগস্ট পরবর্তীতে সদরঘাট প্রকাশ সাম্পান ঘাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে সিএমপির তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো: আলম প্রকাশ নেক্কা আলম।আওয়ামী লীগের সময়ে আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় অপরাধ কর্মকান্ড করলেও রাতারাতি তাঁরা এখন বনে যান বিএনপির সংগঠক।নিচের চিত্রে তা স্পষ্ট।দু’জনই সদরঘাট এলাকায় ২০১৪ সালে সাহেব পাড়া গনি হত্যা। ২০১৪ সালে ইদ্রিস মার্ডার। *কামাল গেটের জাহিদ মার্ডার *খুলসী থানায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার।
*২০১৫ সালে চাঁদাবাজী, নারী নির্যাতন ও মাদক মামলা সহ একাদিক মামলার আসামি।বারংবার বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হলে গ্রেফতার হয়ে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে যান তাঁরা। ২০১৬ সালের ০৭ ই এপ্রিল খুন হয় ইদ্রিস এবং এর পূর্বে ২০১৪ সালে খুন হয় গণি।সব হত্যায় একই সূত্রে গাঁথা এবং সদরঘাট এলাকায় আআধিপত্য বিস্তার নিয়ে।বারবার হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে বের হয়ে আবার একই কাজ করার সুযোগ পাওয়ায় আতংকিত এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাহেব পাড়া এলাকার একজন বাসিন্দা বলেন,খুবই আতংকে দিনযাপন করছি।সদরঘাট থানা হতে এত কম দূরত্ব এলাকায় কিভাবে এতটা বেপরোয়া, জুয়ার বোর্ড, ঘাট
দখল,চুরি,ডাকাতি,খুনের মত কর্মকান্ড করে পার পেয়ে যাচ্ছে বুঝতেছি না।আমরা সাধারণ মানুষ কার কাছে বিচার পাবো।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম এবং নেক্কা আলমকে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও মন্তব্য দেননি তাঁরা

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com