1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৫১ দেখেছেন

নাহিদা আক্তার পপি: নগরীর সদরঘাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নৈমিত্তিক বিষয়।প্রতি বছরই প্রায় বলি হয় কেউ না কেউ।আর এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণকারী চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এরিয়ার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী দুই ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলম।মূলত জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে নেক্কা আলম ও হয়ে উঠেছেন সদরঘাট এলাকার ত্রাস।ভিডিওতে দেখা যায় নেক্কা আলম গুলি ছুঁড়ছেন কোনো কারণ ছাড়ায়,থানা হতে ২০০ মিটার দূরত্বে তা কিভাবে সম্ভব প্রশ্ন থেকেই যায়।

০৫ ই আগস্ট পরবর্তীতে সদরঘাট প্রকাশ সাম্পান ঘাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে সিএমপির তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো: আলম প্রকাশ নেক্কা আলম।আওয়ামী লীগের সময়ে আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় অপরাধ কর্মকান্ড করলেও রাতারাতি তাঁরা এখন বনে যান বিএনপির সংগঠক।নিচের চিত্রে তা স্পষ্ট।দু’জনই সদরঘাট এলাকায় ২০১৪ সালে সাহেব পাড়া গনি হত্যা। ২০১৪ সালে ইদ্রিস মার্ডার। *কামাল গেটের জাহিদ মার্ডার *খুলসী থানায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার।
*২০১৫ সালে চাঁদাবাজী, নারী নির্যাতন ও মাদক মামলা সহ একাদিক মামলার আসামি।বারংবার বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হলে গ্রেফতার হয়ে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে যান তাঁরা। ২০১৬ সালের ০৭ ই এপ্রিল খুন হয় ইদ্রিস এবং এর পূর্বে ২০১৪ সালে খুন হয় গণি।সব হত্যায় একই সূত্রে গাঁথা এবং সদরঘাট এলাকায় আআধিপত্য বিস্তার নিয়ে।বারবার হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে বের হয়ে আবার একই কাজ করার সুযোগ পাওয়ায় আতংকিত এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাহেব পাড়া এলাকার একজন বাসিন্দা বলেন,খুবই আতংকে দিনযাপন করছি।সদরঘাট থানা হতে এত কম দূরত্ব এলাকায় কিভাবে এতটা বেপরোয়া, জুয়ার বোর্ড, ঘাট
দখল,চুরি,ডাকাতি,খুনের মত কর্মকান্ড করে পার পেয়ে যাচ্ছে বুঝতেছি না।আমরা সাধারণ মানুষ কার কাছে বিচার পাবো।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম এবং নেক্কা আলমকে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও মন্তব্য দেননি তাঁরা

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com