1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
বাঞ্ছারামপুরের প্রত্যন্ত গ্রামে আধুনিক এক পাঠাগার - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বাঞ্ছারামপুরের প্রত্যন্ত গ্রামে আধুনিক এক পাঠাগার

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৩ দেখেছেন

মেহেদী হাসান মেহের, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি: আধুনিকতার এই যুগে কমছে বই প্রেমী মানুষের সংখ্যা। পাঠাগারও নেই বললেই চলে! তবে বাঞ্ছারামপুরের প্রত্যন্ত এক গ্রামে দেখা মিলে আধুনিক সুজ্জিত এক পাঠাগারের। সেখানে থরে বিথরে সাজানো নানান বইয়ের সমাহার আর পরিবেশ মন যে কারোর। মনে হবে বসে একটা বই পড়েই নেয়া যাক। উপজেলার পাড়াতলী গ্রামে ছোট্ট এক পুকুর ধার ঘেঁষে পাঠাগারটির অবস্থা। ছায়া নিবিড় পরিবেশে এখানে বই পড়তে দেখা যায় শিশু, তরুণ, আর বৃদ্ধদের। গল্পে-আড্ডায় তারা সময় কাটান শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিসহ জ্ঞানগর্ভ আলোচনায়। পাড়াতলী গ্রামের এই পাঠাগারটি গড়ে তুলেছেন মুন্সী বাড়ির লোকজন! ঢাকায় থাকা এই বাড়ির সরকারি কর্মকর্তাদের পরামর্শ আর গ্রামে থাকা মানুষদের শ্রম মিলিয়েই এমন উদ্যোগ! সবার সাড়াও মিলছে বেশ, বিশেষ করে বই পড়তে দল বেঁধে আসছে তরুণরা। পাঠাগারে স্থান পেয়েছে এই উপজেলার লেখকদের বই। স্থানীয় লেখকদের কাছ থেকে বই সংগ্রহ করছেন পাঠাগারের উদ্যোক্তারা। অনেক কবি লেখক এসে আড্ডাও দেন এখানে। শিশুতোষ বই থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সমৃদ্ধ লেখকদের বই রয়েছে এখানে।তরুণ প্রজন্মকে মানবসম্পদে গড়ে তোলা আর গ্রামে গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার কাজটিই করছেন পাঠাগারের কারিগররা! তাদের চাওয়া বই পড়ার অভ্যাসে সমাজে আসুক ইতিবাচক চিন্তা-ধারা। দেশ জাতি হোক সমৃদ্ধ। বই পড়তে আসা তরুণ আশরাফুল ইসলাম মারুফ বলেন, গ্রামে আসলে লাইব্রেরি দেখাই যায় না। এত প্রতিবন্ধকতার মধ্যে এমন আধুনিক লাইব্রেরি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার, মনটা ফুরফুরে হয়ে গেছে এখানে এসে বই পড়ে। পাঠাগারের অন্যতম উদ্যোক্তা দেলোয়ার হোসেন অরণ্য বলেন, আমরা চাই জ্ঞানের আলোয় চলুক এই সমাজ, মূর্খতার দিন শেষ। আগামী প্রজন্ম যেন আলোকিত এক সমাজ পায়, সব গ্রামে যেন এমন পাঠাগারের আয়োজন ছড়িয়ে পড়ে সেই প্রত্যাশা নিয়েই এই উদ্যোগ। তরুণ লেখকদের উজ্জীবিত হওয়ার সুযোগ আছে পাঠাগারে এসে। নিজেদের মধ্যে জ্ঞানে আদান-প্রদানে এক সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে চাই আমরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com