নিজেস্ব প্রতিবেদক: নড়াইল জেলাধীন ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের, চাউল চান্দি ও মাছ বাজার চান্দির তথ্য গোপন করে প্রানীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেখিয়ে বিগত সরকারের সময়ে পাশ হওয়া প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।
৫ই আগস্ট ছাত্র জনতার গনঅভ্যুত্থান পর্বত্তী কিছুদিন প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকার পরে আবারও সেই প্রকল্প চলছে। তবে এখানে অনিয়মের মধ্যে দিয়ে কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে কাজের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি সম্পূর্ণ গোপন রাখা হয়েছে।
এবিষয়ে দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের নিকট জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না বলেন। একই সঙ্গে দিঘলিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের নায়েবের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনাকে পাওয়া যাইনি।
লোহাগড়া উপজেলার ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মাসুদ থাকাকালীন সময়ে এই প্রকল্পের নকশা তৈরি করেন, দিঘলিয়া পূবপাড়ার বশার ইন্জিনিয়ার তিনি তখন খুলনা প্রানীসম্পদ অধিদপ্তরে নিয়োগ পেয়ে এই প্রকল্প পাশ করিয়েছেন।
এই প্রকল্পের প্রায় ৫টি চান্দি করবে প্রানীসম্পদ অধিদপ্তর। তবে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকারের কোটি কোটি টাকা সম্পত্তি কিভাবে প্রানীসম্পদ মন্ত্রণালয় দখল করতে পারে এটা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এবিষয়ে দৈনিক ঘোষণা পত্রিকার তথ্য অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।
Leave a Reply