1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
খুলনা ওয়াসা: সংযোগ লাইনের নামে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ। - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

খুলনা ওয়াসা: সংযোগ লাইনের নামে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ।

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩১ দেখেছেন

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা ব্যুরো: পানির লাইন সংযোগ দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ গ্রহনের অভিযোগ উঠেছে। খুলনা ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী চিন্ময় মহলদারের বিরুদ্ধে। তবে পানির লাইন না থাকায় খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর ৬ জন গ্রাহক লিখিত অভিযোগ করেছেন। কিন্তু অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার মেলেনি। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, খুলনা মহানগরীর ১৮ নং ওয়ার্ডের নবীনগর এলাকার মহাম্মাদীয়া জামে মসজিদ সংলঘ্ন চৌরাস্তার মোড়ের উওর দিকের গলিতে এই ৬ জন গ্রাহকের বসবাস। ওয়াসার পানির সংযোগ লাইন দেওয়ার কথা বলে খুলনা ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী চিন্ময় মহলদার ২০২৪ সালের ২৩ এপ্রিল আব্দুল লতিফ চিশতির নিকট থেকে ১৩ হাজার টাকা, এস এম কামরুজ্জামানের কাছ থেকে ১৪ হাজার, নজরুল ইসলামের কাছ থেকে ১৪ হাজার, মো: তৈয়বুর রহমানের কাছ থেকে ১৪ হাজার ও নুর জাহান বেগমের কাছ থেকে ১৪ হাজার টাকা গ্রহন করে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তারা কেউ পানির লাইন পাননি। গ্রাহক আব্দুল লতিফ চিশতি বলেন, ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী চিন্ময় মহলদার ১৫ দিনের ভেতর পানির লাইন দেওয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। কিন্তু ৯ মাসের মধ্যে এখনোও পর্যন্ত আমরা পানির লাইন পায়নি। অপর গ্রাহক এস এম কামরুজ্জামান বলেন, পানির লাইন পাওয়ার জন্য আমরা আবেদন করেছি। আজ দেবে কাল দেবে বলে এভাবে বলছে। কিন্তু এখনো পানির লাইন দেয়নি। এদিকে অভিযোগ সীকার করে ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী চিন্ময় মহলদার জানান, অনেক সময় লাইন বসানোর পর গ্রাহক টাকা জমা দিতে গড়িমসি করে। অনেককেও খুজে পাওয়া যায়না। একারনে তিনি গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিয়েছেন। তবে তার পরিমান ৮৩ হাজার নয়, ৬৯ হাজার টাকা। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে এ টাকা তার কাছে থাকলেও তিনিতা অফিসে জমা দেননি বলে সীকার করেছেন। বিধি বহি:ভুত ভাবে তিনি এ অর্থ গ্রহণ করেছেন। তবে আগামী ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকরা পানির লাইন পাবে এবং তাদের কাছ থেকে গ্রহণকৃত টাকার অতিরিক্ত তাদের ফেরত দেওয়া হবে। এবিষয়ে ওয়াসার সচিব প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, গ্রাহকদের কাছ থেকে ওয়াসার কোন কর্মকর্তা – কর্মচার্রী নগদ টাকা গ্রহনের সুযোগ নেই। যদি কারো বিরুদ্ধে এধরণের অভিযোগ প্রমানিত হয় তবে বিধি অনুযায়ী শাস্তিমুলক ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com