বিশেষ প্রতিনিধি, বরিশাল: কাজিরহাট ২নং লতা ইউনিয়নের কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক হাকিমকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে। কাজিরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমানের নির্দেশক্রমে। এসআই মেহেদী মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সঙ্গীও ফোর্স নিয়ে বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের চৌমুহন থেকে২০মার্চ বৃহস্পতিবার আনুমানিক বেলা ১:৩০ মিনিটে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন। থানা সূত্রে জানা যায়। হাকিম খন্দকার দীর্ঘদিন লতা ইউনিয়নের কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করেন। বিভিন্ন অপকর্মসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকেন। হাকিম এলাকায় রাম রাজ্য কায়েম করেন। হাকিমের অতিষ্টে এলাকার মানুষ সর্বসময় আতঙ্ক বিরাজ করছে। ৮/২/২৫ইংরেজি লতা ইউনিয়নের বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন শাহীনকে হত্যার উদ্দেশ্য সন্ত্রাসীরা গুলিবর্ষণ করেন এবং বোমা ফাটিয়ে এলাকা আতঙ্ক করেন কবির।ওই ঘটনায় শাহিন বাদী হয়ে রহিম শরীফসহ হাকিম খন্দকার কে সহ মোট ৯ জন আরো অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে ২৪/২/২৫ইংরেজি একটি মামলা দায়ের করেন মামলা নং ৮/মামলা তদন্ত কর্মকর্তা এজাহার সূত্রে হাকিমকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন ।হাকিম গ্রেফতারেরখবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এলাকার মানুষের ভিতরে স্বস্তি ফিরিয়ে এসেছে ।
হাকিম খন্দকার ,রহিম মনিরের নির্দেশ বিস্ফোরক মালামাল এনে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে 28 শে অক্টোবর বিএনপির নেতা কর্মীদের হেনস্তা করার উদ্দেশ্য। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করে বিএনপির নেতা কর্মীদের পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরণ করে।
এই মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।এলাকায় আরো শত শত সাধারণ মানুষের ভয় ভীতি প্রদর্শন করে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা কাজীর হাট বিএনপি নেতা কর্মী ও উপর বরাবর বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে আর এক দলিও মোনাফেক টারজান খান।২০১৬ সালের ২২ রমজান ইফতারে হামলার এবং মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ ফরহাদ ভাই কে বিতাড়িত করে এলাকাবাসী উপর পুলিশ হামলা করায় এই দুই জন বিএনপি’র নেতা।