এস এম শাহ আলম, বিশেষ প্রতিনিধি: বরিশাল জেলার কাজিরহাট থানার আন্দার মানিক ভংগা গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ডের দুলাল হাওলাদার এর মেয়ে তানিয়া বেগমের প্রায় ৫ বছর পূর্বে হিজলা থানার মেমা নিয়ে ইউনিয়নের ইন্দুরিয়া গ্রামের ইউসুফ মাঝির ছেলে রহমানের সাথে শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ হয়।তাদের দাম্পত্যি জীবনে চার বছরে একটি কন্যা সন্তান ছিল। ইহারী ধারাবাহিকতায় ১০/৩/২৫বিকাল আনুমানিক তিনটায় আমার মেয়ের সাথে আসামিদের কথার কাটাকাটি হয়। আমার মেয়ে তানিয়াআমার ছেলে আমির হোসেনকে জানায়। পরবর্তীতে তানিয়া অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে। ১০/৩/২৫তারিখ অনুমান রাত্র ৯ টায় হিজলা থানার গঙ্গাপুর স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যসম্রাট ২লঞ্চে ওঠে, এবং লঞ্চে ২১০নম্বর কেবিন ভাড়া করেন।ঘটনাটি তানিয়া তাহার ভাই আমির হোসেন কে মোবাইল ফোনে অবগত করেন /লঞ্চটি গঙ্গাপুর স্টেশন থেকে কিছুক্ষন সামনে নদীর বাঁকে পৌছিলে।বিবাদী আব্দুর রহমান ও তাহার বাবা ইউসুফ মাঝি জয়নাল টলার ভাড়া করে।উক্ত লঞ্চে যাত্রী হিসেবে ওঠেন /১১/৩/২৫অনুমান সকাল সাতটায় তানিয়াকে নেওয়ার জন্য তাহার ভাই আমির হোসেন লঞ্চঘাট টার্মিনালে যাইয়া আমার মেয়ের মোবাইল নম্বরে ফোন করেন ।০১৯২২৯২৪৭৯৯তখনই নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।অতঃপর ২ নং দিবেদিকে ফোন করলে তানিয়ার ভাইকে সে জানায় লঞ্চ ফতুল্লা এসেছে ।কিছুক্ষণের মধ্যে ঢাকা পৌঁছাবে।সকাল আটটায় লঞ্চ ঢাকা সদরঘাট পৌঁছেলে তানিয়ার ভাই আমির হোসেন তার বোনকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেন ।তখন রহমান ও তার বাবা ইউসুফের কাছে জানতে চাইলে তারা বিভিন্ন রকমের কথা বলে ।কিছুক্ষণ পরে বিবাদীগণ লঞ্চ থেকে পালিয়ে যায় ।আমির হোসেন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ।তাহার বাবা তার বাবা দুলাল হাওলাদার কে ফোনে জানান তানিয়া ও তার সন্তান রাবেয়াকে পাওয়া যায় না ।দুলাল হাওলাদার মেমা নিয়ে ইউনিয়নে তার জামাতা রহমানের বাড়ি গিয়ে খোঁজাখুঁজি করে না পাওয়ায় ।হিজলা থানায় ডিউটি অফিসারের কাছে জিডি করার জন্য চলে যান ।তখন ডিউটি অফিসার জানায় আমার কাছে গোসারহাট থানা থেকে একটি ছবি পাঠাইছে অজ্ঞাত লাশের ।ওই ছবি দেখে দুলাল হাওলাদার তার মেয়ে ও নাতনিকে চিনতে পারেন ।তখন ডিউটি অফিসা দুলাল হালদারদেরকে বলেন। গোঁসাইঘাট থানাযকুশাই পট্টি মেহেন্দিগঞ্জ হিজলা মেঘনা নদীর কিনারে তখন এক জেলে লাশ দেখে ৯৯৯ফোন করেন ।তখন গোসারহাট থানার এস আই মাহাবুব দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে আসেন। এসআই মাহবুব ঘটনা স্টালে এসে গ্রাম পুলিশ ও তাহার সঙ্গে ফোর্সদেরকে নিয়ে লাশের ছবিটি মোবাইলের মাধ্যমে ভাইরাল করেন। অতঃপর লাশটি শনাক্ত জন্য ফরিদপুর জেলায় পিবিআই ও সিআইডি পুলিশকে সংবাদ দেন। এবার নদীতে লাশ পাওয়ায় ঘটনাটিতখন ঘটনাস্থলে নৌ পুলিশকে অবগত করেন। তখন নরসিংহপুর পুলিশ ফাঁড়ি এসআই কামাল ঘটনা স্থানে এসে লাশের সুরাহা তাল রিপোর্টপ্রস্তুত করেনঅতঃপর লাশটি ফরিদপুর হাসপাতালে মর্গে পাঠান। তানিয়ার বাবা সংবাদ পেয়ে তাহার মেয়ে ও নাতনি রাবেয়ারলাশ সনাক্ত করে গোসাইরহাট থানায় দুলাল হালাদার বাদী হয়ে তাহার জামাতা আব্দুর রহমান ও তাহার বাবা ইউসুফ মাজি জয়নাল সহ অজ্ঞাতনামা ১/২জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন । মামলার বাদী তানিয়ার বাবা দুলাল হাওলাদার
Leave a Reply