এস এম জহিরুল ইসলাম: সাংবাদিকতার ৩০ বছর চলছে। মফস্বল সাংবাদিকতাকেই আমার বেশী পছন্দ কারন সেখানে কাজের সুযোগ অবারিত। এখন শহরে থাকলেও মফস্বল সাংবাদিকতা আমার হৃদয়ের স্পন্দন।
আগামী ২১ ডিসেম্বর দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠান। বিষয়টি জেনে আনন্দিত ও পুলকিত। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের সাথে আমার সম্পর্কে কর্মক্ষেত্র থেকে অন্তরের মনিকোঠায়।
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার মফস্বল সাংবাদিকদের আশ্রয়স্থল বলা যায়। কাজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বেশীরভাগ গণমাধ্যম মফস্বল সাংবাদিকদের একটু ভিন্ন চোখে দেখে। তাদের নির্বাচিত সংবাদগুলো স্থান পায় পত্রিকার ভিতরের পাতায় বা সম্ভব হলে আরও ভিতরে। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার এ ক্ষেত্রে ভিন্নতার পরিচয় দিয়েছে। এই পত্রিকাটি মফস্বল সাংবাদিকদের সংবাদগুলো প্রকাশের উপযোগী করে গুরুত্বসহকারে প্রকাশের চেস্টা করে।
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার মফস্বল সাংবাদিকদের একটি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট হিসেবে কাজ করে।
প্রতিমাসেই তাদের নিয়ে কর্মমুখী সাংবাদিকতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে থাকে।
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের সম্পাদক প্রতিজন সাংবাদিককে এমন করে আপন করে নেয় যে সে তার আপনের চেয়েও আপন।
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের সম্পাদক ও প্রকাশক ড, খান আসাদুজ্জামান একজন পেশাদার সম্পাদক। তিনি বহু প্রতিভার অধিকারী। একাধারে কলাম লেখক, কবি, সুরকার, গীতিকার, কন্ঠশিল্পি। তিনি বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি ব্যাংকের পরিচালকের দায়িত্ব সফলভাবে পালন করে প্রশংসিত হয়েছেন।
তার সুযোগ্য সম্পাদনায় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার এখন সব পাঠকের হাতে হাতে।
আমি দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের আগামীর পথচলা আরও আলোকিত হোক সেই কামনা করছি। শুভ জন্মদিন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার।
লেখকঃ চেয়ারম্যান- রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ)।
Leave a Reply