আতিকুর রহমান মিরন, মুলাদী প্রতিনিধি: ৫০ শয্যা বিশিষ্ট বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পুরাতন ভবনটি ৩১ শয্যা ছিল, ৫০ শয্যা ঘোষণার পরে দীর্ঘদিন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফেলে রাখার পর একটি তিন তলা বিল্ডিং নির্মিত হয়। সেই বিল্ডিংয়ে উনিশ সজ্জা সংযুক্ত করে। পুরাতন বিল্ডিং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার কারণে ওই জায়গায় আরেকটি বিল্ডিং তিন তলা বরাদ্দ হয়। বরিশালের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কহিনূর এন্টারপ্রাইজ কাজটি পায়,২০২৩ সালে কাজের সূচনা পাইলিং সম্পন্ন করে । ২০২৪ সালে এসে পিলারের কাজ কিছুটা করে স্থগিত করে রাখে। ইতিমধ্যে অনেক লোহার পিলার সূচনা হেলেদুলে আছে। থৈ থৈ পানির ভিতরে লোহার কার্যকারিতা হারাচ্ছে। মুলাদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপর নির্ভরতায় হিজলার বড় একটি অংশ, মেহেন্দিগঞ্জের কিছু একটা অংশ,থানা কাজিরহাটের সম্পূর্ণ অংশ নির্ভরশীল। তাই স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য ফেলে রাখা বিল্ডিংটি সম্পন্ন করা খুবই জরুরী বলে এলাকাবাসীর জোর দাবি। ছোট্ট বিল্ডিংটিতে অনেক রোগী ঠাসাঠাসি করে থাকতে হচ্ছে। তাতে করে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি ফেলে রাখা কাজটি যেন বছরের পর বছর না থাকে।রোগীদের বিশুদ্ধ পানি পান করার মতো একটি চাপ কল নেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্মুখে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাহিরে কিংবা পিছনে কোয়ার্টারে গিয়ে পানি আনতে হয় বিশুদ্ধ পানি।তাতে করে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় মসজিদের হাউস থেকে খাবার পানি নিয়ে খেতে হয়, তাতে পেটের পিরা হওয়ার সম্ভাবনা ও কম ঝুঁকিতে নয়। দ্রুত একটি চাপ কলের ব্যবস্থা হলে রোগীদের কষ্ট লাঘব হতো।
Leave a Reply