1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
পুত্র কে বিদেশে পাঠাতে দালাল চক্রের ফাঁদে পড়ে সর্ব শান্ত মনিরুল ইসলাম সহ শতশত পরিবার - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পুত্র কে বিদেশে পাঠাতে দালাল চক্রের ফাঁদে পড়ে সর্ব শান্ত মনিরুল ইসলাম সহ শতশত পরিবার

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ১২৫ দেখেছেন
মণিরামপুর থেকে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে ঢাকায় করেন বসবাস প্রতারক সাথী খাতুন ও শাহিদুল হক

মুহম্মদ মোশাররফ হোসেন মণিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধিঃ যশোর মণিরামপুরে বিদেশ যাওয়ায় হল কাল। সর্ব শান্ত করেও থামেনি দালাল চক্র। এবিষয়ে মণিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী। অভিযোগে উল্লেখ থাকে-যে মোঃ মনিরুল ইসলাম (৩৫), পিতা- মোঃ আবুল হোসেন, সাং- হাজরাকাটি, খানা-মনিরামপুর, জেলা-যশোর থানায় হাজির হইয়া বিবাদী ১। মোছাঃ সাথি খাতুন (৪৩) (মোবাইল- ০১৭৮৩- ৬৩৯৩০৫)এনআইডি নং ১৪৮২৫৪৭৩৪৪ , পিতা- মোঃ আলী হোসেন কারীগর, সাং-ঝালঝাড়া,  হাজরাকাটি, থানা-মনিরামপুর, জেলা-যশোর, ২। মোঃ শাহিদুল হক (৪০) মোবাইল- ০১৭১৪-৩৮৭০০৭) এনআইডি নং ৪১৬২৬৪০৮৪৩ বর্তমান ঠিকানা মোহাম্মদ আলীর বাড়ি ফায়দাবাদ উওর ফায়দাবাদ মাদ্রাসা ওয়ার্ড নং ৪৭ পোস্ট কোড নং ১২৩০,ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন ঢাকা। দের বিরুদ্ধে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, উল্লেখিত বিবাদী আমার প্রতিবেশি বোন এবং ০২নং বিবাদী ১নং বিবাদীর ব্যবসায়িক পাটনার। আমার ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম মুন্নাকে বিদেশ পাঠানোর জন্য চেষ্টা করি। উল্লেখিত ১নং বিবাদী আমার প্রতিবেশি হওয়ায় ১নং বিবাদী আমাকে বলে তার কাছে মালয়েশিয়ায় সরকারি ভাবে লোক পাঠানোর সুযোগ রহিয়াছে।

আমি তার কথায় রাজি হইলে বিবাদী বলে মালয়েশিয়াতে ভালো চাকুরির জন্য তাকে ৪,৫০,০০০/- টাকা দিতে হবে। উক্ত টাকা দিলে ১ ও ২নং বিবাদী দুই মাসের মধ্য আমার ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম মুন্নাকে মালয়েশিয়াতে পাঠাতে পারবে। ১ও২ নং বিবাদীকে প্রথমে ২,০০,০০০/- টাকা দিতে হবে, পরবর্তীতে কাগজপত্র এবং মেডিকেল করার জন্য ১,১১,০০০/- টাকা দিতে হবে এবং ভিসা আসিলে ১,৩৯,০০০/- টাকা দিতে হবে। আমি ১নং বিবাদীর কথায় রাজি হইয়া গত ইং ২২/০৭/২৩ তারিখে ১নং বিবাদীকে নগদ ১,১১,০০০/- টাকাসহ পাসপোর্ট দিই। পরবর্তীতে ২নং বিবাদীকে ইসলামি ব্যাংক যাহার ব্যাংক একাউন্ট নম্বর- ২০৫০২০৭০২০৪৬৫২৪১৮ উত্তরা শাখা ব্রাঞ্চ) ১,৮৫,০০০/= টাকা দিই। পরে ২নং বিবাদীর বিকাশ নম্বর ০১৭১৪-৩৮৭০০৭ নম্বরে ১৫০০০/- টাকা দিই। সর্ব মোট ১ও ২নং বিবাদীকে ৩,১১,০০০/- টাকা প্রদান করি। উক্ত টাকা দেওয়ার দুই মাস পার হলেও বিবাদীরা আমার ছেলেকে (মালায়েশিয়াতে) না নিয়ে যাওয়ায়, আমি বিবাদীকে ফোন করিয়া উক্ত বিষয় সম্পর্কে জানিতে চাহিলে আজ নিবো কাল নিবো এই ভাবে দিন দিতে থাকে এবং ঘুরাইতে থাকে। টাকা দেওয়ার ০৪ মাস অতিবাহিত হইলেও বিবাদীরা আমার ছেলেকে বিদেশ না নিয়ে যাওয়ায় আমার দেওয়া ৩,১১,০০০/= টাকা ফেরৎ চাই।

তখনও বিবাদীরা পূর্বের ন্যায় আমাকে বার বার দিন দিতে থাকে এবং ঘুরাইতে থাকে কিন্তু টাকা দেয় না। সর্বশেষ গত ইং ১২/১২/২৩ তারিখ বেলা অনুমান ০৩.০০ ঘটিকার সময় বিবাদীদ্বয়ের নিকট আমার পাওনা ৩,১১,০০০/- টাকা ফেরৎ চাইলে বিবাদীদ্বয় আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে এবং বলে টাকা দিবো না, পারলে আদায় করে নিস। উক্ত বিষয় নিয়া বাড়াবাড়ি করিলে আমার ছেলে ও আমার পরিবারকে খুন জখমের হুমকি ও বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদান করে। উক্ত ঘটনার বিষয়ে সাক্ষী ১। মোঃ তরিকুল ইসলাম (৩০), পিতা- মোঃ আবুল হোসেন, ২। মোঃ মেহেদী হাসান (৩৫), পিতা- মৃত ছলেমান গাজী, সর্ব সাং- হাজরাকাটি, থানা-মনিরামপুর, জেলা-যশোর সহ আরো অনেকেই জানে ও শুনিয়াছে। উক্ত বিষয়টি আমার নিকট আত্মীয় স্বজনের সাথে আলাপ আলোচনা করিয়া থানায় আসিয়া অভিযোগ দায়ের করি, অভিযোগের দায়িত্ব পড়ে এস আই আলামিন নিকট।এবিষয়ে মণিরামপুর থানার এসআই আলামিন জানায় আমি অভিযোগ পাওয়ার পরে,আসামী পক্ষ ঢাকায় থাকার কারনে ফোন করে জানায়।

তিনি কয়েকটি সময় নিয়েছেন কিন্তু তিনি কথা রাখেনি।কোনো উপায় না পেয়ে ভুক্তভোগী মনিরুল ইসলাম জানায় যশোর পুলিশ সুপার বরাবর একটি অভিযোগ করা হয়েছে।কোর্ট থেকে একটি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।আমি একজন গরীব অসহায় মানুষ, বিভিন্ন সমিতি,ও শেষ সম্বল দোকানটি বিক্রি করে তাদের হাতে টাকা তুলে দিয়েছি,আমার ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর জন্য। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের নিকট হাত জোড় করে বলতে চাই আসামী আটক করে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক।ও আমি আমার টাকা ফেরত পাই সেই ব্যবস্থা করতে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com