1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
নানা অভিযোগের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিন মহিলা লীগের কমিটি স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের। - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম যাবে চীনের বাজারে, খুশি চাষিরা নওগাঁয় ১৭১৯ কেজি সরকারি চাল জব্দ অবৈধ অভিবাসন রোধ ও পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনায় দু’জন শিক্ষার্থী’র মৃত্যু পীরগঞ্জে রাস্তা সংস্কার কাজের ঠিকাদারী পেলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী পলাতক আ’লীগ নেতা! কেসিসির নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে মঞ্জুর করা মামলার শুনানি ৪ মে। বাবা-মেয়েকে অপহরণ করে নির্যাতনের দায়ে চাচা-ভাতিজার বিরুদ্ধে মামলা, প্রাণনাশের হুমকিতে পরিবার পলাশ উপজেলা বিএনপির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা না করতে পেরে অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি মহল। শিশুদের সাথে সব সময় ইতিবাচক আচরন করতে হবে, কেএমপি পুলিশ কমিশনার। গফরগাঁওয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

নানা অভিযোগের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিন মহিলা লীগের কমিটি স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ১৮৪ দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক: ৩০ মে গভীর রাতে ঢাকা মহানগর দক্ষিন মহিলা লীগের কমিটি ঘোষনা করা হয়। ঘোষিত কমিটিতে রাজপথের পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেত্রীদের বাদ দিয়ে অর্থের বিনিময় অসামাজিক কার্যক্রম তথা দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত, জীবনে কোন দিন রাজনীতি করেনা, রাজনীতিতে নিস্ক্রীয় নারীদের গুরুত্বপুর্ন পদে দেওয়ায় আওয়ামী রাজনীতিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। মহিলা লীগে তোলপার।
পদ বঞ্চিত অর্ধ শতাধিক মহিলা নেত্রী যারা রাজপথের পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেত্রী ১জুন ধানমন্ডী ৩/এ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এর সাথে সাক্ষাৎ করেন। মন্ত্রী নেত্রীদের অভিযোগ মনোযোগ সহকারে শুনে, মহিলা লীগ কেন্দ্রীয় সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকিকে ফোন করে, ঢাকা মহানগর দক্ষিন মহিলা লীগের কমিটি স্থগিত করার নির্দেশ দেন। বাদ পড়া ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেত্রীদের অন্তর্ভুক্তি করে কমিটি পুনঃগঠনের নির্দেশ দেন। জানা গেছে ১ নং সহ সভাপতি রুনিমা সৈয়দা পারভীন রাজু। রাজনীতিতে দীর্ঘদিন নিস্ক্রীয়। সহ সভাপতি ১ হওয়ার কোনই যোগ্যতা তার নেই।

৩ নং সহ সভাপতি বাদল বিবি (৮০) সাধারণ সম্পাদক পারুল বেগমের মেয়ের শ্বাশুড়ি অর্থাৎ বেয়াইন।
যাকে কোনো প্রোগ্রামে দেখা যায়না। ৫ নং সহ সভাপতি সাবিনা পারভিন মহিলা লীগের কোন রাজীনৈতিক কর্মসুচীতে দীর্ঘ বছরেও দেখা যায়নি। সে মহিলাদের নিয়ে অসামাজিক কাজ করে বলে এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে।
৭,নং সহ সভাপতি শেফালী আক্তার রাজনীতিতে আসে না।
১১ নং সহ সভাপতি মোসাঃ রুবি খাতুন জীবনে কোন দিন রাজনীতি করেনি সে ১ নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মাহবুবা বেগম (কানন) এর ব্যবসায়িক পার্টনার ও ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। কানন মোটা টাকার বিনিময়ে এই পদে পদায়ীত হয়েছে এবং বালুর বিজনেসের নিয়মিত লাভের অংশ দেয়ার শর্তে তাকে সহ সভাপতি করা হয়।
১২ নং সহ সভাপতি শেফালী মল্লিক নানা অভিযোগে অভিযুক্ত।
যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মাহবুবা বেগম কানন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মহিলালীগ কর্মীদের জন্য বরাদ্ধকৃত সেলাই মেশিন, কম্বল ও শাড়ী চুরি করে ধরে পড়েছিলো। সে তার মেয়ে ভাগনী, বান্ধবীকে কমিটিতে নিয়েছে এবং টাকার বিনিময় হাইব্রিটদের কমিটিতে নিয়েছে। যারা টাকা দিতে পারেনি। তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে।

২ নং সাংগঠনিক সম্পাদক মনিসা আক্তার বৃষ্টি যে সাধারণ সম্পাদক পারুল বেগমের মেয়ে, যে কোনোদিন ই কোনো মহিলা আওয়ামী লীগের পাটির প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করে নাই। ৩ নং সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেরা রিয়া সে পুরানো কর্মী, কিন্তু প্রোগ্রামে সক্রিয় না। ৪ নং সাংগঠনিক সম্পাদক শাম্মি লিয়াকত, সে ফরিদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য, এবং কলা বাগান থানার সাংগঠনিক সম্পাদক। এখন টাকার বিনিময়ে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে পদায়ীত হয়েছে। গত ১৫/০৮/২৩ ইং তে সকালে ধানমন্ডির প্রোগ্রাম শেষ করে সাবেরা বেগম, মাহাবুবা কানন পল্টন থানার আক্তারী বেগম মানসী ও মানসীর মেয়ে সহ শাম্মি লিয়াকত এর বাডায় যায়।এবং সেখানে চায়নিজ খাইয়ে মোটা অংকের অর্থ লেনদেন করা হয়। ৫ নং সাংগঠনিক সম্পাদক মুসলিমা খাতুন, সে রাজনীতিতে আসে শুধু মাত্র সময় কাটানোর জন্য। সে রাজনীতির ‘র’ ও বোঝে না, সম্পূর্ণ নতুন। সে কিভাবে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আসে। ৬ নং সাংগঠনিক সম্পাদক নুসরাত জাহান রিতা, তাকে কখনো কেউ কোনো প্রোগ্রামে দেখে নাই। ৭ নং সাংগঠনিক সম্পাদক গীতা তাকে কেউ চিনে না। দপ্তর সম্পাদক নুসরাত জাহান সুমী, ইতিপূর্বে মহিলা আওয়ামী লীগের কোনো ধরনের ওয়ার্ড এ ও কোনো অবস্থান ছিলো না, সম্পূর্ণ নতুন,হঠাৎ করে দলের দপ্তর সম্পাদকের মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ পদে এই নতুন মেয়ে কিসের বিনিময়ে আসে? যেখানে রাজপথে লড়াই করা সাংগঠনিক যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়েরা পদ বঞ্চিত হয়েছে। প্রচার সম্পাদক নাসিমা আক্তার লাভলী, কে এই নারী হঠাৎ কিভাবে নেত্রী হলো? এতো এতো একটিভ মাঠের কর্মী থাকতে, তাদের বঞ্চিত করে নতুনদের নেতা বানানো হলো? কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা নার্গিস বর্তমানে ময়মনসিংহ মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে আছে, সে ময়মনসিংহের ভোটার। সাবেরা, পারুল, কানন তাকে টাকার বিনিময়ে পদায়ীত করেছে। তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক শারমিন আক্তার শিপ্রা, সে বিএনপি জামাত থেকে আসা, তার জীবন ধারণ নিয়ে একসময় সাবেরা কানন মানসীরা অনেক বাজে বাজে কথা বলতো এবং কি সে পাবনার ভোটার। এখন শুধু মাত্র টাকার বিনিময়ে এই পদটি দেয়া হয়েছে, সে আগে কখনোই মহিলা আওয়ামী লীগে ছিলো না। এ ধরনের জামাত বিএনপির মেয়েদের নিলে তো দলের গোপনীয়তা রক্ষা করা যায় না বলে অনেকেই মনে করেন। মা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক, ইশরাত জাহান অরিন সম্পূর্ণ অপরিচিত। বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রাহিমা আহমেদ ও সম্পূর্ণ নতুন। সেও অর্থের বিনিময়ে পদায়ীত হয়েছে। ধর্ম সম্পাদক নার্গিস আক্তার ও সম্পূর্ণ নতুন এদের নাম ও কখনো শোনা যায়নি। শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তাসলিমা বেগম সেও সম্পূর্ণ অপরিচিত। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আয়শা খাতুন শেলী সেও অপরিচত। মানব উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক মাবিয়া শাহীন তাকেও চেনে না। ১ নং সদস্য দিলারা খানম (গেন্ডারিয়া) সক্রিয় না। ৬ নং সদস্য লায়লা বেগম। (গেন্ডারিয়া)। সাধারণ সম্পাদক পারুল বেগমের ননদ। লায়লা বেগম পারিবারিক সুত্রে রাজনীতিতে পদায়ন। যার কোনো ধরনের রাজনৈতিক সক্রিয়তা নাই। ১০ নং সদস্য ফারহানা মান্নান রুম্পা, (সুত্রাপুর) সে কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি কামরুন নেসা মান্নান এর মেয়ে। তাদের মা মেয়ের রাজনৈতিক আগ্রাসনে সুত্রাপুর থানা অতিষ্ঠ। ফারহানা মান্নান রুম্পা চাকরিজীবী, রাজনীতিতে তার কোনো ধরনের ভুমিকা নাই। তার পরও সাবেরা পারুল এলাকার সকল ময়মুরুব্বিদের বৃদ্ধা আংগুলী দেখিয়ে অহেতুক তাকে স্ব-ঘোষিত সভাপতি করেছে। কিন্তু জনপ্রতিরোধে সেই কমিটি বাতিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছিলো। বর্তমান মহানগর কমিটি ঘোষণা হওয়ার চার দিন আগে কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মানিকগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের পূর্নাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেন। উল্লেখ্য উক্ত কমিটিতে ফারহানা মান্নান সমস্ত বর্ষীয়ান ও ত্যাগী নেত্রীদের উপেক্ষা করে ১ নং সদস্য নির্বাচিত হন। যাহাতে মানিকগঞ্জ আওয়ামী লীগে বিরুপ প্রভাব পরে। কামরুন নেসা মান্নান ও তার মেয়ে ফারহানা মান্নান রুম্পা’র অনৈতিক জীবনধারা ও পদ লালসায় দলীয় সকল নেতা কর্মীরা বিরক্ত। ১২ নং সদস্য শামীম আরা বেগম (মতিঝিল) অনেকেই তাকে চিনে না। ১৬ নং সদস্য সুফিয়া বেগম একজন প্রবীন কর্মী বটে, ছয় বছর যাবৎ ব্রেন স্টোক করার কারণে দলীয় সকল প্রোগ্রামে আসতে পারে না। তার নিজস্ব কর্মী নাই বলা যায়। সে দলীয় পরিচয়ে বিভিন্ন লোকজন এর কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নেয়ার অভিযোগ আছে। ১৮ নং সদস্য মর্জিনা ফেরদৌস (লালবাগ) নতুন সব প্রোগ্রামে আসে না। ১৯ নং সদস্য ২২ নং সদস্য (পল্টন) আক্তারী বেগম মানসী সে সাবেরা, কানন এর সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবগত। তার বাসাতেই সকল আলাপ-আলোচনা সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই মানসীর ও কোনো রাজনৈতিক পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। সম্পূর্ণ নতুন। তার বাসাতেই অনেক ত্রাণ রাখা হতো। এক সময় সে বলেছে, কাননের বাসায় আলমারি ভরা কাপড়, এই জন্য কখনোই কাউকে কাননের বাসায় নেয় না। তার বাসাতেই আড্ডা দেয়। নাস্তার পিছনে তার রোজ অনেক টাকা খরচ হয়। ২৩ নং (লালবাগ) ফারজানা ইসলাম সে বহু বিবাহ বিজনেসের সাথে জড়িত, এবং বিভিন্ন জনের সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত। এবং দলের নাম ভাংগীয়ে বাড়ি দখল করে আছে। যা তার এলাকায় গিয়ে খোঁজ নিলে সত্যতা পাওয়া যাবে। ২৪ নং সদস্য (যাত্রাবাড়ি) সানজিদা আক্তার উর্মি, তার সবচেয়ে বড়ো পরিচয় তার রাজনীতির আশ্রয় তার মা। এটাও সাধারণ সম্পাদক পারুল বেগমের মেয়ে, যার কোনো ধরনের রাজনৈতিক সক্রিয়তা নেই। ২৫ নং সদস্য (পল্টন) মাহাবুবা কানন এর নিজ মেয়ে, যার অন্য কোনো পরিচয় নেই। এবং কোনো ধরনের রাজনৈতিক সক্রিয়তা নেই। ২৭ নং (কোতোয়ালি) রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নিলেও সে কখনোই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলো না। হঠাৎ সভানেত্রী সাবেরা বেগমের কুটকলে এলাকার ত্যাগী নেত্রীদের মধ্যে নানা প্রকার জটিলতা দেখা যাচ্ছে। গ্রুপিং ও বিভেদ তৈরি করছে। সেও তার বাবার মতো কোতোয়ালি থানায় আওয়ামী লীগ ও জনগণ দ্বারা প্রত্যাক্ষিত। তার বহু বিবাহ নিয়ে চলাফেরা নিয়ে এলাকার জনগণের মধ্যে বিরক্ত প্রভাব পরে। তার বাবা আওয়ামী লীগের পরিচয় নিয়ে এলাকায় হিন্দুদের উচ্ছেদ করে বহু জায়গা জমি দখল করে ছিলো যা আজও আছে তবে সেগুলো আজ বিল্ডিং এ রুপান্তর। ৩০ নং সদস্য (বংশাল) এ্যাডঃ শাহিনুর সম্পূর্ণ নতুন, সে সব প্রোগ্রামে যায় না। ৩৪ নং সদস্য (ওয়ারী)১৯ নং সদস্য আফসা আহমেদ শানু (ওয়ারী) তার স্বামী দেবর বিএনপিতে আছে, তার শ্বশুর একেন আলী ও বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন,তার দেবরের নামে কোতোয়ালী থানায় একাধিক মামলা রয়েছে । বিএনপি থেকে আসা এই মহিলা বিভিন্ন জায়গায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহনাফ মান্নাফি কে নিজের বাবা পরিচয় দিয়ে চলে। এবং এই মহিলা দলের তথ্য পাচার করে বলে অভিযোগ রয়েছে। ৪০ নং সদস্য (সুত্রাপুর) কোহিনূর বেগম, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বাবা শান্তি বাহিনীর সদস্য ছিলো, সে নিজে নর্থ ব্রক হল রোডে বাংলাবাজার অবস্থিত এক দুর্গাপূজা মন্ডপে চারজন মুসলমান মিলে জায়গা সম্পত্তি দখল করে আছে। যার মামলা আদালতে বিচারাধীন। দখলকারিদের মধ্যে কোহিনূর বেগম একজন। হিন্দু সম্প্রদায়ের কতৃক আনিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় মামলা চলছে। এরকম হাজারও অভিযোগের ভিত্তিতে বর্তমান কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগে’র সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com