নিজস্ব প্রতিবেদক লোহাগাড়া:- চায়ের দোকানে ১৭ টাকার জেরধরে ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি এনামের ছোট ভাই খুন।
২৮শে মে (মঙ্গলবার) দুপুরে প্রকাশ্যে মিঠার দোকান এলাকায় রায়হান, সোহাগ,সাইফুল নামে তিন কিশোর গ্যাং লিডারের নেতৃত্বে খুন করা হয় বলে নিশ্চিত করেন নিহতের বড় ভাই এনাম।
নিহত মাহমুদুল হক উপজেলার ছদাহার ৫নং ওয়ার্ডের বদিউল আলমের ছেলে, আহত জেয়াবুল তার আপন ভাই।
নিহত মাহমুদুল হক আজিমপুর একটি মৎস ঘেরে দিনমজুরের কাজ করেন।
শুধু নিহত মাহমুদুল হক হত্যাকান্ডের শিকার তা নয় তার অপর ভাই সিএনজি চালক জেয়াবুল হকও ঘটনায় আহত হয়ে জীবন – মৃত্যুরদোলাচলে।
এদিকে নিহতের পিতা মো: বদিউল আলম বলেন,গত পরসু আজিমপুর এলাকার গ্রাম্য দোকান ফেরদৌসের চায়ের দোকানে নিহত মাহমুদুল হক ১৭টাকার চা নাস্তা খায়,পরে ভাংতি না থাকার কারণে টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে পরে টাকা ভাংতি করে দিয়ে দেয়।
এদিকে টাকা আদায়ের পরে দোকানদার ফেরদৌসের ছেলে রায়হান সব জায়গায় নিহত মাহমুদুল হকের বিরুদ্ধে বদনাম করে বেড়ালে মাহমুদুল হকের সাথে কথা বাড়াবাড়ি হয়।
বাড়াবাড়ির একপর্যায়ে রায়হানরা ২৭শে মে (সোমবার)নিহত মাহমুদুল হকের পিতা বদিউল আলমকেও মারধর করতে উদ্যোত হন ওই কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য রায়হান,সাইফুল, সোহাগ।
এদিকে স্থানীয় ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম বলেন-ঘাতক সাইফুল, রায়হান,ও সোহাগরা স্থানীয় ভাবে বেপরোয়া।
আমি চাই খুনীরা গ্রেফতার হয়ে আইনের মুখোমুখি হোক।
নিহতের বড় ভাই যুবলীগনেতা এনাম,বলেন সাইফুল একই এলাকার সোলাইমানের ছেলে এবং রায়হান চায়ের দোকানদার ফেরদৌসের ছেলে, ও সোহাগ একই পাড়ার মৃত আজিজুল হক রাজামিয়ার ছেলে।
Leave a Reply