নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি কামরুজ্জামান রুবেল: জমি সংক্রান্ত বিরুদের জেরে গত (১৫ মে) বুধবার ভিকটিম এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে গুরুতর আহত করে। এ সংক্রান্তে ভিক্টিম নান্দাইল মডেল থানা অভিযোগ দিলে তদন্ত সাপেক্ষে মামলা নং-২১, ধারা-১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/১১৪/৫০৬/৩৪ আমলে নেন পুলিশ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মামলা করার পরেও আসামি পক্ষের লোকজনের হুমকিতে বাদী আছেন আতঙ্কে!
এমনি ঘঠনা ঘটেছে ময়মনসিংহ নান্দাইল উপজেলা
আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই শেখের ডাংগর গ্রামের মৃত শামছুদ্দিনের ছেলে মোঃ জুয়েল মিয়া (৪৫) এর সাথে। উক্ত ঘটনায় ভিকটিম গত ২১ মে নিজে বাদী হয়ে, একই এলাকার মোঃ গিয়াস উদ্দিনের ছেলে ইয়াসিন মিয়া, রতন মিয়া, শামীম মিয়া ও মোহাম্মদ আলীর ছেলে উবাইদুল্লাহ, এবাইদুল্লাহ এবং ইয়াসিন মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া সহ মোট ৬ জন, এছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরো ২-৩ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এবিষয়ে জুয়েল গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, “বিবাদী আমার চাচাত ভাই ও ভাতিজা। তাদের সাথে পূর্ব থেকেই জমি-জমাসহ পারিবারিক বিভিন্ন বিষয়াদী নিয়া শত্রুতা চলছে। ঘটনার ১০ দিন পূর্বে বিবাদী আমাকে খুন জখমের হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে সময় সুযোগ খুজতে থাকে।
এমতাবস্থায় ঘটনার গত (১৫ মে) বুধবার নান্দাইল পুরাতন বাজার থেকে নিজ বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওয়ানা হইয়া রাত অনুমান ৮টার সময় ১০নং শেরপুর ইউনিয়নের লঙ্গারপাড় আঃ মোমিন এর ফিসারী পাড়ের পাকা রাস্তায় পৌছা মাত্রই দেশীয় মারাত্মক অস্ত্র-সন্ত্রে নিয়ে আমাকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে।
আমার ডাক চিৎকারে স্থানীয় আশপাশের লোকজন আমাকে উদ্ধার করে। এ ঘঠনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে অভিযোগের আমলে (এফ.আই.আর.) নেন থানা পুলিশ। উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে মামলা করায় বিবাদী পক্ষের লোকজন, মামলা তুলে নেওয়ার জন্য এবং মামলা তুলে না নিলে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করবে বলে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।”
উক্ত মামলার আইও নান্দাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোস্তাক আহমেদ বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। খুব দ্রুতই তাদেরবাদিকে মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি।
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:কামরুজ্জামান রুবেল
জমি সংক্রান্ত বিরুদের জেরে গত (১৫ মে) বুধবার ভিকটিম এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে গুরুতর আহত করে। এ সংক্রান্তে ভিক্টিম নান্দাইল মডেল থানা অভিযোগ দিলে তদন্ত সাপেক্ষে মামলা নং-২১, ধারা-১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/১১৪/৫০৬/৩৪ আমলে নেন পুলিশ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মামলা করার পরেও আসামি পক্ষের লোকজনের হুমকিতে বাদী আছেন আতঙ্কে!
এমনি ঘঠনা ঘটেছে ময়মনসিংহ নান্দাইল উপজেলা
আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই শেখের ডাংগর গ্রামের মৃত শামছুদ্দিনের ছেলে মোঃ জুয়েল মিয়া (৪৫) এর সাথে। উক্ত ঘটনায় ভিকটিম গত ২১ মে নিজে বাদী হয়ে, একই এলাকার মোঃ গিয়াস উদ্দিনের ছেলে ইয়াসিন মিয়া, রতন মিয়া, শামীম মিয়া ও মোহাম্মদ আলীর ছেলে উবাইদুল্লাহ, এবাইদুল্লাহ এবং ইয়াসিন মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া সহ মোট ৬ জন, এছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরো ২-৩ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এবিষয়ে জুয়েল গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, “বিবাদী আমার চাচাত ভাই ও ভাতিজা। তাদের সাথে পূর্ব থেকেই জমি-জমাসহ পারিবারিক বিভিন্ন বিষয়াদী নিয়া শত্রুতা চলছে। ঘটনার ১০ দিন পূর্বে বিবাদী আমাকে খুন জখমের হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে সময় সুযোগ খুজতে থাকে।
এমতাবস্থায় ঘটনার গত (১৫ মে) বুধবার নান্দাইল পুরাতন বাজার থেকে নিজ বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওয়ানা হইয়া রাত অনুমান ৮টার সময় ১০নং শেরপুর ইউনিয়নের লঙ্গারপাড় আঃ মোমিন এর ফিসারী পাড়ের পাকা রাস্তায় পৌছা মাত্রই দেশীয় মারাত্মক অস্ত্র-সন্ত্রে নিয়ে আমাকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করে।
আমার ডাক চিৎকারে স্থানীয় আশপাশের লোকজন আমাকে উদ্ধার করে। এ ঘঠনায় নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে অভিযোগের আমলে (এফ.আই.আর.) নেন থানা পুলিশ। উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে মামলা করায় বিবাদী পক্ষের লোকজন, মামলা তুলে নেওয়ার জন্য এবং মামলা তুলে না নিলে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করবে বলে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।”
উক্ত মামলার আইও নান্দাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোস্তাক আহমেদ বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। খুব দ্রুতই তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।
Leave a Reply