ফয়সাল স্টাফ রিপোর্টার: বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে সাভারের তেঁতুলজোড়া ইউনিয়নের হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের ভরালি এলাকার একটি দোকানের সামনের পিলারের সঙ্গে বেঁধে রাখার ৭ ঘণ্টা পর পুলিশ ওই রিকশাচালককে উদ্ধার করে।
অভিযুক্ত মো. মামুন তেঁতুলঝোরা ইউনিয়নের ভরালি এলাকায় ভাঙারির ব্যবসা করেন।
পুলিশ ভুক্তভোগী রিকশাচালককে উদ্ধার করলেও পালিয়ে যায় অভিযুক্ত ভাঙারি ব্যবসায়ী মামুন।
ভুক্তভোগী রবিউল ইসলাম (৪০) তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের ঋষিপাড়া এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন
ভুক্তভোগী রিকশাচালক রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি আগে ভাঙারি মালামাল বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করে মামুনের কাছে বিক্রি করতাম। সেই সময়ে মামুন আমার কাছে ৮০০ টাকা পাওনা ছিল। সেই টাকার জন্য আমাকে মঙ্গলবার সকাল ৭ টার দিকে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের কাঁঠালতলা থেকে ধরে এনে বেধড়ক মারধর করে মামুন। পরে পায়ে শিকল পরিয়ে একটি কুকুরের সঙ্গে খুঁটিতে আমাকে বেঁধে রাখে। খবর পেয়ে প্রায় ৭ ঘণ্টা পর পুলিশ এসে আমাকে উদ্ধার করে।
এব্যাপারে সাভার ট্যানারি ফাঁড়ির ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) রাসেল মোল্লা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
Leave a Reply