নাহিদা আক্তার পপি বিশেষ প্রতিনিধি: সরে জমিনে গিয়ে জানা গেছে -স্হানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে জলঢাকা উপজেলার কাঠালি ইউনিয়ন, গ্রাম পূর্বকাঠালী, ১নং ওয়ার্ড, এলাকায়,পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিপরীত পাশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাথে বাড়ি ভাড়ায় নিয়ে মাদক ও দেহব্যবসা , প্রতারণা ফাঁদ। সন্ধা ও মধ্যরাতে বাসায় বিভিন্ন জায়গায় থেকে লোকজন বেড়াতে আসেন।
তথ্য সূত্রের জানা যায়, মোছা: রুপালি খাতুন তার নীলফামারীর, জলঢাকার বিভিন্ন মহল্লার ফ্ল্যাট, বাসা বাড়ি ভাড়া নিয়ে দেহব্যবসা করে আসছিল। এমনকি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ১৫ টির অধিক বিয়ে করেছেন। তার দেহব্যবসা, খদ্দের মধ্যে রাজনীতিবিদ মাদক সেবনকারী ও ব্যবসায়ী, গ্যাংস্টার, এমনকি প্রভাবশালী নেতা-নেত্রীদের নাম ভাংঙ্গিয়ে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রমরমা দেহব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে ওই ভাড়া বাড়িতে নিয়ে নারী ও পুরুষের বিবাহ বহির্ভূত অসামাজিক মেলামেশার ব্যবসা করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের।
অনেক ভাড়া ও বাসাবাড়িতে এ ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপের তথ্য তাদের কাছে আছে। বিভিন্ন পেশার আড়ালে এ ধরনের কর্মকাণ্ড করে আসছে। অনেক ক্ষেত্রেই এসব বাসার খদ্দের সমাজের একশ্রেণির প্রভাবশালী ও পেশাজীবী লোকজন।
এসব ব্যক্তির প্রভাব এবং ক্ষমতাকেও ব্যবহার করছেন ব্যবসায়ীরা।
মোছা: রুপালি খাতুন কারে ভালোবাসো তুমি, ভালোবাসা নয় যেন পাথরের পাটার উপর মরিচ রেখে পুতা দিয়ে ভালোঘঁষা অথবা ভালোঠাসা। আর এতেই শেষ ভালোবাসায় আসক্ত কোন বলদের জীবন
রুপালি খাতুন,বয়স ৪০ কিংবা ৪৫ ।
তিন সন্তানের জননী, নোংরামির কারনে স্বামীর সংসার করতে পারেননি। বিচ্ছেদ ঘটিয়ে স্বামী- সন্তান আর সংসার ছেড়ে গ্রামের বাড়ী খানপুর(দহগ্রাম), ডাঘর:খানপুর, শেরপুর, বগুড়া থেকে চলে এসেছেন নীলফামারী, জলঢাকা এলাকায়। অপরূপা সুন্দর শরীরের গোপন অঙ্গের ছবি দেখিয়ে ফেইসবুক ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুলে বসেছেন দেহব্যবসা ও প্রতারণার ফাঁদ’। আর এই ফাঁদে শিকার আটকা পড়লেই ইনকাম হয় লক্ষ লক্ষ টাকা।
ডিজিটাল এই ফাঁদে ফেলে যৌনাচার/দেহব্যবসা করার সময় খন্দের নিয়ে আটক হয়ে গণধোলাই খেয়েছেন সাম্প্রতিক সময়ে। তাতে কি হয়েছে? তার ভেন্টিব্যাগে তো সব সময়ই একজন প্রভাব শালী বন্ধু থাকে। ধনাঢ্য শিকারকে ফাঁদে ফেলে করেছেন ১৫টি থেকে একাধিক বিয়ে,আবার দিয়েছেন
তালাক, হাতিয়ে নিয়েছেন কাবিনের টাকা। যৌনাচারের গোপন ভিডিও, আপত্তিকর ছবি ও কথাবার্তার ভয়েজ রেকর্ড ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখিয়েও করেন পরবর্তী ব্ল্যাকমেইল।
তার এমন ফাঁদে আটকা পড়ে।একই বিয়ের কাবিননামা দুইবার করে পরবর্তীতে নাটকীয় তালাকের মাধ্যমে কাবিনের লাক্ষাধিক টাকা পরিশোধ করে আবারো একই ব্ল্যাকমেইলের শিকার মো: শাহিন তোতা । শুধু ব্ল্যাকমেইলিং নয়, হয়েছেন অপহরনের শিকার। একারনে শাহিন তোতা যৌন ফাঁদের রুপালি খাতুন ও তার গ্যাংস্টারদের নামে করেছেন অভিযোগ ।শেরপুর, বগুড়া। মোছাঃ রুপালি খাতুন জলঢাকা উপজেলার ইউনিয়নের কাঠালী গ্রামের পূর্ব কাঠালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাথে বাড়ি মোছা: জাহেদা খাতুন ১ম মেয়ে। তার প্রথম স্বামী মো:শাহিন তোতা শেরপুর, বগুড়া।
তার বিরুদ্ধে ওই ভাড়া বাড়িতে নিয়ে নারী ও পুরুষের বিবাহ বহির্ভূত অসামাজিক মেলামেশার ব্যবসা করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের।
অনেক ভাড়া ও বাসাবাড়িতে এ ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপের তথ্য তাদের কাছে আছে। বিভিন্ন পেশার আড়ালে এ ধরনের কর্মকাণ্ড করে আসছে। অনেক ক্ষেত্রেই এসব বাসার খদ্দের সমাজের একশ্রেণির প্রভাবশালী ও পেশাজীবী লোকজন। এসব ব্যক্তির প্রভাব এবং ক্ষমতাকেও ব্যবহার করছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, শুধু হোটেল বা অনলাইনেই নয়, দেহব্যবসা গড়িয়েছে হোম সার্ভিসে। অনলাইনে চুক্তির পর অগ্রিম টাকা নিয়ে গ্রাহককে গন্তব্যে নেওয়া হয়। তবে, এখানে অহরহ ঘটে প্রতারণার ঘটনা। সচরাচর একটি বাসায় এক বা দুই মাসের বেশি অবস্থান করে না । এরপরই সটকে পড়েন। আর অগ্রিম টাকা নিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্লক করে দেওয়া হয় কাস্টমারকে।
বর্তমানে যুব সমাজ বেশির ভাগ কর্মকাণ্ড এসব কার্যকলাপ সাধারণকে ভাবিয়ে তুলছে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবাধে অপকর্ম ছড়িয়ে পড়লে সমাজ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়বে।
এলাকাবাসি অনুরোধ জানিয়েছেন দ্রুত রুপালি কে আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
Leave a Reply