1. masudkhan89@yahoo.com : Ghoshana Desk :
  2. zunayedafif18@gmail.com : Mahir Al Mahbub : Mahir Al Mahbub
  3. masudkhan89@gmail.com : Masud Khan : Masud Khan
বাংলাদেশের নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের স্থিতি ও বিকাশ নিয়ে বহিঃবিশ্বের প্রভাব - দৈনিক ঘোষণা
ব্রেকিং নিউজ :
নারীর ক্ষমতায়নে শহীদ জিয়া ও বেগম জিয়ার অবদান অবিস্মরণীয় : খন্দকার মুক্তাদির  মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যা : বিচার দাবিতে বোয়ালখালীতে সড়ক অবরোধ কাজিরহাটে আলোচিত চোর বসার বয়াতি চুরি করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে আওয়ামী পন্থীর ৬ নেতা-কর্মীর প্রার্থিতা বাতিল দোয়ারাবাজারে মুদি ব্যবসায়ী জাকিরকে কুপিয়ে ও পিঠিয়ে আহত করে সস্ত্রাসীরা,থানায় অভিযোগ দায়ের মহাসড়ক অবরোধ করে মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে ওয়ান শুটারগানসহ আটক- ৩জন অবৈধভাবে জনবসতি এলাকায় খমতার দাপটে পোল্ট্রি মুরগির খামার লোহাগড়ায় পুলিশের অভিযানে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী আশরাফ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার উল্লাপাড়ায় ভ্যান উল্টে প্রাণ গেল কলেজছাত্রী পরিবারে শোকের ছায়া

বাংলাদেশের নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের স্থিতি ও বিকাশ নিয়ে বহিঃবিশ্বের প্রভাব

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩
  • ৯৮৬ দেখেছেন

মুজতবা আহমেদ মুরশেদ

বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচনের সময় দূরে নয়। রাজপথে এর উত্তাপ বাড়ছে। নিজের পক্ষে নির্বাচনী আবেগ টানতে প্রতিটি রাজনৈতিক দল সব রকমের চেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন এবং রাষ্ট্রব্যাবস্থায় গণতন্ত্রের স্থিতি ও বিকাশ নিয়ে বহিঃবিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোও কথা বলছে। এরই ধারাকাহিকতায় ঢাকায় হাজির ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইওনাউ দিমিত্রা । অনেকগুলো বৈঠক করেছে দলটি। বুঝতে চেষ্টা নিয়েছে নির্বাচনি হাওয়া কেমন! কতটুকু সংঘাতময় হবে, অথবা হবে না। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারি প্রভাব পড়বে কী! কেমন হবে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি! তাদের আগ্রহ ও আশাবাদ বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।

সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশে হবার। কিন্তু বিরোধীদের অবস্থান ভিন্ন । এই মতপার্থক্যের ভেতর দিয়েই ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি বিশ্লেষণ করতে পারবে নির্বাচনের সময়ে বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসা প্রতিনিধিরা কতটুকু নিরাপদ অবস্থায় দেশব্যাপী ছোটাছুটি করতে সক্ষম হবে।

গত বছরের জুলাইয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করেছিল ইইউ। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ইইউর হেড অব ডেলিগেশন চার্লস হোয়াইটলি সম্প্রতি দেখা করেছেন নির্বাচন কমিশনের সাথে এবং বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক দল পাঠাতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), এ আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। চার্লস হোয়াইটলি তখন বলেছেন, এ বিষয়ে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের ইতিবাচক মন্তব্যে তাঁরা খুশি।

পশ্চিমা বিশ্বের অতি প্রভাবশালী একটি দেশের রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি সুদীর্ঘ বছর। সে প্রেক্ষিতে ধারণা প্রকাশ করে বলা যায়, ভোটের দিন এবং আগের তিন মাসকে নির্বাচনের সময় হিসেবে দেখে না পশ্চিমারা। বেশ লম্বা সময়কে নির্বাচনকাল হিসেবে বিবেচনা করে। যাতে নির্বাচনের বছর এবং তার পরের কয়েক মাস যুক্ত। ফলে নির্বাচনী পরিবেশ বলতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, বিরোধী দলগুলোর সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা, ভোটদান প্রক্রিয়াতে নাগরিক সমাজের স্থানসহ সার্বিক মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো যুক্ত। বিরোধীদের সঙ্গে সরকার কীভাবে আচরণ করছে, এটি তাদের গভীর মনোযোগের বিষয়।

ঢাকায় প্রতিনিধি দল আসার আগে ইউরোপের মাটিতে বাংলাদেশের আসছে নির্বাচন নিয়ে একটা আলাদা বিষয়ের অবতারণা ঘটেছে। তা হলো, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে ভূমিকা রাখতে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ৬ সদস্য চিঠি লিখেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেলকে। ১২ জুন তারিখে তারা ওই চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিদাতারা হলেন ইভান স্টিফেনেক (স্লোভাকিয়া), মিকেইলা সিজদ্রোভা (চেক প্রজাতন্ত্র), অ্যান্দ্রেকোভাচভ (বুলগেরিয়া), কারেন মেলচিয়র (ডেনমার্ক), হ্যাভিয়ের নারত (স্পেন) ও হেইডি হাউতালা (ফিনল্যান্ড)। প্রসঙ্গত, ইউরোপীয় ইউনিয়ভুক্ত দেশগুলো হলো:অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস প্রজাতন্ত্র, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া , স্লোভেনিয়া, স্পেন, এবং সুইডেন।

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এই সদস্যরা চিঠিতে বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন। বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহবান জানিয়েছেন তারা।চিঠিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় রয়েছে। তারা নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করেছে এবং সংবিধান প্রদত্ত মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে। ক্ষমতা সংহত করার জন্য সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের, নির্যাতন, অপহরণ ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে। ঢাকায় অবস্থানরত ইইউ ডেলিগেশনের মাথায় নিঃসন্দেহে তাদের চিঠির সারবস্তু বিরাজমান। বলা ভালো, এটিকেই তাত্বিক ফ্রেম ধরেই সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে টেবিলে হিসেব কষবে। কেনো তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র ব্যাবস্থা এবং নির্বাচনি প্রক্রিয়া নিয়ে মাথা ঘামায় ? এজন্যে, যে, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মিলিত চাপ রয়েছে, যেনো বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগের নিরাপত্তা সঠিক মাত্রায় থাকে এবং একইসাথে, ঐ সকল দেশের মানবিক সমাজের লোকজন এমন পোসাক ক্রয় করতে অনাগ্রহী, যে পোসাকে শ্রমিকের দুঃখ লেগে থাকে। অতএব, তাদের মতে একটি দেশে সশাসন না থাকলে সেখানে গণতান্ত্রিক ভিত মজবুত হয়না, শ্রমিকের জীবনযাপনও সচ্ছল থাকেনা।

দৃশ্যমানরূপে বাংলাদেশে ইইউর ২ বিলিয়ন ডলারের এফডিআই মজুদ রয়েছে। ইইউ’র বিনিয়োগ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন চার্লস হোয়াইটলি বলেন, “আমি মনে করি, বাংলাদেশের দিক থেকে নীতিমালা পরিবর্তন করা হলে তা দ্রুত পরিবর্তিত হতে পারে।বাংলাদেশ ব্যবসা করার জন্য একটি চমৎকার জায়গা।”সম্প্রতি ‘স্ট্রেংদেনিং বাংলাদেশ-ইউ ট্রেড অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন: ইস্যুজ অ্যান্ড পলিসি প্রায়োরিটিজ’ শিরোনামে এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ইউরোপের ২৭ দেশে বছরে বাংলাদেশ এখন ২৩ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। এর পরিমাণ আরো ১৮ বিলিয়ন বাড়ানো সম্ভব সক্ষমতা ও পণ্যের বৈচিত্র বাড়িয়ে। ২০০০-২০০১ সালে ইউকে এবং ইইউতে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি ছি ২.৫ বিলিয়ন ডলারের। গত ২০-২১ বছরে তা এখন ১০ গুণ বেড়ে ২৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে । ইউরোপে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের শতকরা ৯০ ভাগই তৈরি পোশাক। আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো থেকে নেট এফডিআই প্রবাহ গত পাঁচ বছরে ৩.৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা এই সময়ের মধ্যে মোট এফডিআই প্রবাহের প্রায় এক চতুর্থাংশ ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটাতে এখানে উন্নত প্রযুক্তি এবং প্রযুক্তি জ্ঞান দরকার। উন্নত বিশ্বের কাছে এসব পেতে হলে সুশাসন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এই বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ । সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)-এর নির্বাহী পরিচালক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান জার্মান নিউজ এজেন্সি ডয়েসে ভ্যেলেকে বলেছেন, ‘‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। আমরা সেখানে এখন যে বাণিজ্যিক সুবিধা পাই, তা ২০২৬ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করার পর আরো তিন বছর পাবো । তবে আমাদের রপ্তানি পণ্যের অধিকাংশই হলো গার্মেন্ট প্রোডাক্ট । এখানে বৈচিত্র দরকার। সহযোগিতা চুক্তির ফলে আমরা যদি উন্নত প্রযুক্তি এবং প্রযুক্তিজ্ঞান পাই, তাহলে সেটা আমাদের জন্য অনেক লাভজনক হবে। আমাদের পণ্যের মান বাড়ানো এবং পণ্যের ভ্যারিয়েশন বাড়ানো সম্ভব হবে। আর বিনিয়োগ আমরা আকৃষ্ট করতে পারবো। ”

মূলতঃবাংলাদেশের সাথে ইইউ এর সম্পর্ক ১৯৭৩ সাল থেকে। ১৯৭৬ সালে স্বাক্ষরিত ইসি বাংলাদেশ কমার্শির্য়াল কো-অপারেশন এগ্রিমেন্ট২০০১ সালের মার্চ মাসে তৃতীয় প্রজন্মের সহযোগিতা চুক্তি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। চুক্তিটি রাজনৈতিক সংলাপ সহ বিস্তৃত ক্ষেত্রে সহযোগিতার পথ প্রশস্ত করে সম্পর্ককে আরও বিকশিত করে। এই কান্ট্রি স্ট্র্যাটেজি ২০০৭ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সময় জুড়ে রয়েছে, যেখানে বলা অঅছে, বাংলাদেশের দারিদ্র্য কাঠামোর সমস্যাসমাধানে এবং ২০১৫ সালের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে এমডিজি অর্জনে একটি অব্যাহত সংগ্রাম এগিয়ে নিতে ইইউ সহায়তা দিবে।

সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর একটি গভীর সম্পর্ক আছে এবং তারই প্রেক্ষিতে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থের নিরাপত্তা এবং তাদের দেশের জনগণের পোসাক সরবরাহ বিঘ্নহীন রাখতে তারা বাংলাদেশের নিজস্ব রাজনৈতিক বিষয়ে একটি স্বর উত্থাপন করতে পছন্দ করে। তারা চাইছে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হোউক। এ প্রেক্ষিতে যেটুকু পর্যবেক্ষণে ধরা পড়ছে, তা হলো, ইইউ কাঠামো বাংলাদেশ সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চায়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার চালকের মূল আসনে এবং সরকারের ভূমিকা অনেক। এর প্রমান, ইইউ পার্লামেন্ট সদস্যদের চিঠি ও ভাষাা। কিন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা কী এমন নয়, যে, এখানে বিরোধীদল বিএনপি, তারা নিজেরাই গণতান্ত্রিক নয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় তাদের অধিষ্ঠান গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ঘটেনি। একইসাথে বলা দরকার, তাদের শাসনামলে ২০০৪ সালে ২১ আগষ্ট ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জনসভায় তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রকাশ্যে গ্রেনেড হামলা হয়, এবং দলের প্রধান নেতারা ভাগ্যগুনে বেঁচে গেলেও, ২৪ জন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।

তাহলে প্রশ্ন উত্থাপিত কী হবেনা, রাজনীতির পথ রক্তাক্ত করার অরাজনৈতিক খেলায় পারদর্শী বিএনপি আগামী নির্বাচন বিঘ্ন করতে, রক্তাক্ত করতে পিছপা হবে কী ? ইতিহাসের ভেতর থেকে পাওয়া উত্তর হলো, তারা শুদ্ধ পথে কাজ করবে না । তারা চাইবে, যে কোনো প্রক্রিয়ায় আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় ফিরতে। এমন মানসীকতা সম্পন্ন বিরোধী রাজনীতি করা দল থাকায় বর্তমানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ওপর কেবলমাত্র নির্ভর করে না আগামী নির্বাচনকে সংঘাতহীন, সুষ্টু ও অবাধ করা । এ বিষয়টি বহিঃবিশ্বের বৃহৎ শক্তিগুলোর অনুধাবন করা প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে এও সত্য, ক্ষমতাসীন দলকে সুযোগ করে দিতে হবে নির্বাচনে অন্যান্য দলের নির্বাচনে যথাযথভাবে অংশগ্রহন করে প্রচারণার। দায়িত্ব নিতে হবে অভিভাবরে মতন জনগণের ভোটাধীকার নিশ্চিত করতে।

লেখক: কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক। সুদীর্ঘ বছর ধরে রাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন একটি পশ্চিমা রাষ্ট্রের দূতাবাসে ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব দৈনিক ঘোষণা অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com